সুমঙ্গল চট্টোপাধ্যায় / Sumangal Chattopadhyay

"সুমঙ্গল চট্টোপাধ্যায় উত্তরপাড়া অমরেন্দ্র বিদ্যাপীঠের অবসরপ্রাপ্ত খ্যাতিমান শিক্ষক ও সাহিত্যসেবী। তাঁর বাবা মৃণালকৃষ্ণ চট্টোপাধ্যায় ছিলেন প্রথমে রয়টার্স ও পরে পিটিআই-এর সাংবাদিক। মা মুকুলমালা দেবী ছিলেন উত্তরপাড়ার বিখ্যাত মুখোপাধ্যায় পরিবারের কন্যা এবং সুকবি। মধুর মুরলী বাজিল ও মা হারাদের গান- এই দুটি গ্রন্থ তিনি রচনা করেছেন। সাহিত্যের প্রতি শ্রীচট্টোপাধ্যায়ের অনুরাগ আবাল্য। আনন্দবাজার এবং অধুনালুপ্ত দৈনিক, মাসিক ও সাপ্তাহিক বসুমতীতে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর লেখা। আঠারোটি গ্রন্থের রচয়িতা। ক্যালকাটা জুনিয়ার চেম্বার আয়োজিত 'কলকাতার নাগরিক সমস্যা ও প্রতিকার' বিষয়ে প্রবন্ধ প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়ে তিনি কলকাতার তৎকালীন মেয়র গোবিন্দ দে কর্তৃক পুরস্কৃত হন। বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ আয়োজিত বাংলা কাব্যে অক্ষয়কুমার বড়াল বিষয়ক সর্বোৎকৃষ্ট প্রবন্ধ রচনার জন্য তিনি লাভ করেন অক্ষয়কুমার বড়াল স্মৃতি পুরস্কার। জাতীয় অধ্যাপক তথা প্রখ্যাত ভাষাবিদ ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় তাঁকে পুরস্কার প্রদান করেন (৮১তম প্রতিষ্ঠা দিবস, ৮ শ্রাবণ ১৩৮০)। কৈলাস আয়োজিত সারা বাংলা কথামৃত পুরস্কার প্রতিযোগিতায় তাঁর রচনা বিচারকদের ভূয়সী প্রশংসা লাভ করে। তাঁকে পুরস্কৃত করেন স্বামী লোকেশ্বরানন্দ। অশীতিপর শ্রীচট্টোপাধ্যায় ছবি আঁকেন এবং এখনও নিয়মিত সাহিত্যচর্চা করেন।"

সুমঙ্গল চট্টোপাধ্যায় উত্তরপাড়া অমরেন্দ্র বিদ্যাপীঠের অবসরপ্রাপ্ত খ্যাতিমান শিক্ষক ও সাহিত্যসেবী। তাঁর বাবা মৃণালকৃষ্ণ চট্টোপাধ্যায় ছিলেন প্রথমে রয়টার্স ও পরে পিটিআই-এর সাংবাদিক। মা মুকুলমালা দেবী ছিলেন উত্তরপাড়ার বিখ্যাত মুখোপাধ্যায় পরিবারের কন্যা এবং সুকবি। মধুর মুরলী বাজিল ও মা হারাদের গান- এই দুটি গ্রন্থ তিনি রচনা করেছেন।

সাহিত্যের প্রতি শ্রীচট্টোপাধ্যায়ের অনুরাগ আবাল্য। আনন্দবাজার এবং অধুনালুপ্ত দৈনিক, মাসিক ও সাপ্তাহিক বসুমতীতে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর লেখা। আঠারোটি গ্রন্থের রচয়িতা। ক্যালকাটা জুনিয়ার চেম্বার আয়োজিত 'কলকাতার নাগরিক সমস্যা ও প্রতিকার' বিষয়ে প্রবন্ধ প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়ে তিনি কলকাতার তৎকালীন মেয়র গোবিন্দ দে কর্তৃক পুরস্কৃত হন। বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ আয়োজিত বাংলা কাব্যে অক্ষয়কুমার বড়াল বিষয়ক সর্বোৎকৃষ্ট প্রবন্ধ রচনার জন্য তিনি লাভ করেন অক্ষয়কুমার বড়াল স্মৃতি পুরস্কার। জাতীয় অধ্যাপক তথা প্রখ্যাত ভাষাবিদ ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় তাঁকে পুরস্কার প্রদান করেন (৮১তম প্রতিষ্ঠা দিবস, ৮ শ্রাবণ ১৩৮০)। কৈলাস আয়োজিত সারা বাংলা কথামৃত পুরস্কার প্রতিযোগিতায় তাঁর রচনা বিচারকদের ভূয়সী প্রশংসা লাভ করে। তাঁকে পুরস্কৃত করেন স্বামী লোকেশ্বরানন্দ।

অশীতিপর শ্রীচট্টোপাধ্যায় ছবি আঁকেন এবং এখনও নিয়মিত সাহিত্যচর্চা করেন।

Author's books