শৈলেন সম্পর্কে যখন ভাবি, তখন মাঝে মাঝে তাকে আমার এক মস্ত জাদুকর বলে মনে হয়।
নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী
আমাদের ভাষায় রূপকথার যে ধারা, সেটা প্রায় শুকিয়ে এসেছিল। শৈলেনবাবুই তা পুনরুদ্ধার করেছেন বলা যায়।
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
শৈলেনবাবু রূপকথার জগতে যে জোয়ার আনলেন তা এক ভাবনার রূপকথা।
শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
কল্পনার জাদুকলমে ছুঁয়ে যাওয়া শৈশব-কৈশোর। অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় ধরে যিনি ব্রতী থেকেছেন এ নির্মাণে, তিনি শৈলেন ঘোষ।
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পর শৈলেন ঘোষই সবচেয়ে সার্থকভাবে ছোটোদের জন্য সৃষ্টি করেছেন শব্দ-ছবির ভিন্ন এক জগৎ। রূপকথা, লোককথার প্রচলিত আঙ্গিকে নয়, নিজস্ব ঢঙে ছোটোদের তিনি শুনিয়েছেন তাঁর কাহিনি।
স্বপ্নের কল্পনালোকেই শুধু তাঁর বিচরণ নয়, প্রায়শই তিনি নেমে এসেছেন মাটির পৃথিবীতে। সচেতনভাবেই তাঁর গল্প ছোটোদের মনে জাগাতে চায় শুভবোধ। কিন্তু কখনোই তা আরোপিত বলে মনে হয় না। ভাষার জাদুতে সঙ্গী করে নেন খুদে পাঠককে।
লেখকের উপন্যাস সমগ্র-র চতুর্থ খণ্ডে রইল :
গল্পের মিনারে পাখি, সোনালির দিন, সোনাঝরা গল্পের ইনকা, বাগডুম সিং, নতুন দিনের নায়ক এবং মা এক নির্ভীক সৈনিক।
Reviews
There are no reviews yet.