সংকলন ও সম্পাদনা: গোপালচন্দ্র রায়
এই প্রথম শরৎ-পত্রাবলির পরিপূর্ণ রূপ উদ্ভাসিত হল পাঠকের সামনে। বিভিন্ন উৎস থেকে আহৃত শরৎচন্দ্রের চিঠিপত্রের ঐশ্বর্যময় সম্ভার এই প্রথম সুপরিকল্পিতভাবে বিন্যস্ত হল কোথাও।
₹400.00 ₹320.00
সংকলন ও সম্পাদনা: গোপালচন্দ্র রায়
এই প্রথম শরৎ-পত্রাবলির পরিপূর্ণ রূপ উদ্ভাসিত হল পাঠকের সামনে। বিভিন্ন উৎস থেকে আহৃত শরৎচন্দ্রের চিঠিপত্রের ঐশ্বর্যময় সম্ভার এই প্রথম সুপরিকল্পিতভাবে বিন্যস্ত হল কোথাও।
Out of stock
সংকলন ও সম্পাদনা: গোপালচন্দ্র রায়
এই প্রথম শরৎ-পত্রাবলির পরিপূর্ণ রূপ উদ্ভাসিত হল পাঠকের সামনে। বিভিন্ন উৎস থেকে আহৃত শরৎচন্দ্রের চিঠিপত্রের ঐশ্বর্যময় সম্ভার এই প্রথম সুপরিকল্পিতভাবে বিন্যস্ত হল কোথাও।
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
সম্পাদনা অলোক রায়
মুল্যবান এই জীবনীগ্রন্থটি ১৯১৭ সালে গ্রন্থাকারে প্রথম প্রকাশিত হয়। রাজা দক্ষিণারঞ্জন মুখোপাধ্যায়ের জীবন কথা ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়েছিল মানসী ও মর্মবাণী পত্রিকায় (ফাল্গুন ১৩২৩ শ্রাবণ ১৩২৪)। বিশিষ্ট জীবনীকার মন্মথনাথ ঘোষ বিগত যুগের দেশ নায়কদের প্রতি আন্তরিক শ্রদ্ধা নিবেদনের উদ্দেশ্যেই কলম ধরেন। রাজা দক্ষিণারঞ্জনের এই জীবনলেখ্যও তাঁর সেই শ্রমসাধ্য অন্যতম প্রয়াস। জীবন নির্ভর এই গ্রন্থটির মহৎ জীবনকথায় সংলগ্ন হয়ে আছে সেই সময়েরও জীবন্ত ইতিহাস। ‘ইয়ং বেঙ্গল’ সম্বন্ধে বেশ কিছুদিন ধরে বাঙালি হৃদয়ে আগ্রহ ও কৌতুহল জেগেছে। সেই কারণেই হিন্দু কলেজের ছাত্র, হেয়ার ডিরোজিও ও ডাফের অন্তরঙ্গ দক্ষিণারঞ্জনের মতো বিশিষ্ট ব্যক্তির জীবনীগ্রন্থের পুনর্মুদ্রণ।
চণ্ডী লাহিড়ী
শুরু সেই ১৯৫২-তে, জমছে তো জমছেই, কিংবদন্তীর পাড়াড়! কখনো নিজের দেখা বিখ্যাত ব্যক্তি, কখনো তাঁদের জীবনীর ছেঁড়াপাতা, চানাচুরের ঠোঙা, বিদেশি সাহিত্যের টুকরো সংবাদ_বহুবিচিত্র সংগ্রহ। বাংলায় Anecdote–এর বই নেই। নেই বলে, কোনোদিনই হবে না? চণ্ডী লাহিড়ী শুরু করলেন_চলমান প্রসঙ্গ_অজস্র না-জানা ঘটনা। বাংলা কার্টুনের ইতিহাস আর বাঙালির রঙ্গব্যঙ্গ-চর্চার ইতিহাস আগেই হয়েছে। এবার বাংলায় Anecdote শুরু হল_নিজের কয়েক হাজার সংগ্রহ থেকে প্রথম কিস্তি। সাহিত্য-সংগীত-ইতিহাস মহাযুদ্ধ, বিজ্ঞান ইত্যাদির সাড়ে বত্রিশ ভাজা দিয়ে শুরু। ইতিহাসের সম্মার্জনীর প্রবল প্রহারে সবই তো ডাস্টবিনে হারাতে বসেছিল। তার থেকেই কয়েকটি উজ্জ্বল উদ্ধার।
সুশীলকুমার দে সংকলন ও ভূমিকা অলোক রায়
আচার্য সুশীলকুমার দে-র বিখ্যাত গ্রন্থগুলি ইংরেজিতে লেখা হলেও তাঁর বাংলায় লেখা প্রবন্ধ-নিবন্ধাদির সংখ্যাও নিতান্ত অল্প নয়। সংস্কৃত অলংকারশাস্ত্র ও সাহিত্যের অবিসংবাদী এই পাণ্ডিত্যের ইংরেজি ও বাংলা ভাষা সাহিত্যেও অধিকার ছিল সুবিদিত। বাংলা ভাষা-সাহিত্য নিয়ে তাঁর লেখালেখির শুরু ১৯১৫ সালে। সাহিত্যালোচনায় সুশীলকুমারের অবলম্বন শুধুমাত্র আলংকারিকদের অনুশাসন নয়, পাশ্চাত্য সাহিত্যতত্ত্ব অর্জিত বোধও। লেখকের জীবৎকালে প্রকাশিত দুটি গ্রন্থ_দীনবন্ধু মিত্র (১৯৫১ সাল) এবং নানা নিবন্ধ (১৯৫৩ সাল)_বহুদিন যাবৎ মুদ্রিত না-থাকায় রয়ে গিয়েছিল পাঠকের দৃষ্টির অন্তরালে। এই দুটি গ্রন্থের সঙ্গে সুশীলকুমারের আরও কিছু দুষ্প্রাপ্য লেখা একত্র করে প্রকাশিত হল বর্তমান গ্রন্থটি।
কবির নিবাসের সঙ্গে তার সৃষ্টিকর্মের সরাসরি কি কোনো সম্পর্ক আছে? প্রশ্নটির বিপ্রতীপে অজান্তেই তৈরি হয় আর একটি প্রশ্ন : কবির কোনো নির্দিষ্ট সৃষ্টিকর্ম কি অনুপ্রাণিত হতে পারে তার সৃজনক্ষেত্রের দ্বারা? ওয়র্ডসওয়র্থের ‘ইমমরটালিটি ওড’ কি আদৌ সম্ভব ছিল তার লেক ডিস্ট্রিক্ট-এর পরিপ্রেক্ষিত ছাড়া? এরকম অনেক প্রশ্নকেই প্রাসঙ্গিক মনে হতে পারে যদি আমরা কালোত্তীর্ণ কবি-সাহিত্যিকদের জীবন পরিভ্রমণ করি। খুজে বার করতে চেষ্টা করি কোথায় কোথায় তাঁরা ছিলেন কোন সময় তাঁরা ছিলেন, কারা তাঁদের সঙ্গে ছিলেন_এরকম নানা কিঞ্চিৎকর এমনকী অকিঞ্চিৎকর তথ্যও। এভাবেই একদিকে যেমন আবিষ্কৃত হতে থাকে অনেক নতুন দিগন্ত, অন্যদিকে মেধাবী পাঠক ছুঁয়ে যেতে পারেন বিরল কেনো সাহিত্যমুহূর্ত।
অক্ষয়কুমার মৈত্রেয়
আপনি ওকালতিটা ছাড়ুন। চুপচাপ বসিয়া পড়ুন। মাঠের কোণে আসিয়া একটি কুটির বাঁধুন। তারপরে হবিষ্যান্ন খাইয়া খাগড়ার কলম ধরিয়া তালপাতে ভারতবর্ষের ইতিহাসকথা লিপিবদ্ধ করুন, ত্রিশ কোটি নর-নারীর আশীর্বাদভাজন হইবেন। যাঁর সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ এ মন্তব্য করেছেন, তিনি অক্ষয়কুমার মৈত্রেয়। একনিষ্ঠ স্বদেশহিতৈষী ও সত্যনিষ্ঠ ইতিহাসচর্চার অনুরাগী অক্ষয়কুমার ভারতের জাতীয়তাবাদী ইতিহাসচর্চায় এক অবিস্মরণীয় ব্যক্তিত্ব। দলিল দস্তাবেজ নির্ভর যুক্তিবাদী ইতিহাস রচনায় তিনি অগ্রদূতের ভূমিকা পালন করেছিলেন। সাহিত্যকে বাহন করে পরিক্রমা করেছেন ইতিহাসের পথ। স্বভাবতই ভাষা, রচনানৈপুণ্য ও যুক্তিনিষ্ঠ ইতিহাসচিন্তার ছাপ রয়ে গেছে তাঁর সৃজনশীল রচনার পাতায় পাতায়। শুধু ঐতিহাসিক সাহিত্যিকের ভূমিকাতেই নয়, অক্ষয়কুমার বিদ্বজনের সম্ভ্রম অর্জন করেছিলেন প্রত্নতাত্ত্বিক, শিল্প-সমালোচক, বাগ্মী ও স্বদেশপ্রেমী হিসেবেও। তাঁর সেই বহুমুখী প্রতিভার একত্র সমাবেশ ঘটেছে এ গ্রন্থে। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রদত্ত তাঁর অভিভাষণ ও চিঠিপত্র এই মনীষীর মননের জগতে প্রবেশের সন্ধান পথ। আর ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণা সেই পথের প্রবেশদ্বার। ঐতিহাসিক প্রত্নতাত্ত্বিক-সাহিত্যিক-বাগ্মী অক্ষয়কুমারকে জানতে ও তাঁর অনুসন্ধিৎসার পরিচয়লাভ করতে এ গ্রন্থ বাঙালির ইতিহাসচর্চার ক্ষেত্রে নবতম সংযোজন।
Reviews
There are no reviews yet.