বুদ্ধির অগম্য একেকটি জটিল কেস, ক্রিমিনাল সাইকোলজিতে নিরঙ্কুশ দখল থাকলেও যাদের তল মেলে না। এমনই কাহিনি চতুষ্টয় নিয়ে হাজির ইন্দ্রজিৎ সিরিজের প্রথম বই। ভয়ংকর সাইকো-ক্রিমিনালদের সঙ্গে টক্কর দিতে পারবে কি পুলিশের গোয়েন্দা ইন্দ্রজিৎ?
কুসুমডিহিতে আকস্মিকভাবে আবির্ভূত এক ড্রাকুলার শোণিততৃষ্ণা আতঙ্কের সুনামি বইয়ে দিচ্ছে এলাকা জুড়ে। কে এই পিশাচ? যারা তার রক্তলোলুপতার শিকার, তাদের প্রত্যেকের ঘাড়ে ক্যানাইনের গভীর, স্পষ্ট ক্ষত। সত্যিই কি তবে কোনো পিশাচের কাজ? কবে মিটবে তার রক্ততৃষ্ণা?
শহরে হঠাৎই মৃত্যুমিছিল! খুন হচ্ছে একের পর এক মানুষ। মোটিভ অধরা। সূত্র একটাই। নিহতের হাতে খুনি লিখে যাচ্ছে এক চিরচেনা প্রবাদবাক্য: ‘নকল হইতে সাবধান!’কিন্তু কেন? পরিমল মজুমদারের জীবনের অমীমাংসিত অধ্যায়ই কি শেষ পর্যন্ত পথ দেখাতে পারবে ইন্দ্রজিৎকে?
ইন্দ্রজিতের কাছে এসেছে একটা অদ্ভুত কেস। শনাক্ত করা যায়নি এমন দুটি মৃতদেহ! ঠান্ডা মাথায় খুন করা হয়েছে উভয়কেই। দুজনেই নারী এবং পাঁচ মাসের অন্ত্ব:সত্ত্বা। প্রাসঙ্গিক কোনো মিসিং ডায়েরির অভাব কেসটাকে জটিলতর করে তুলেছে। সেই সমস্যার সমাধান হতে না হতেই আধপাগল একটি মেয়ে আচমকা এসে যায় ইন্দ্রজিৎ-এর গাড়ির তলায়! কে সে? কেন সে আতঙ্কে কুঁকড়ে আছে? কারা তাকে শেষ করে দিতে চাইছে? ইন্দ্রজিৎ কি অভিন্ন সূত্রে গাঁথতে এলোমেলো হয়ে যেতে থাকা ঘটনা-পরম্পরাকে?
তোমার ভয়ের সুযোগ নিয়ে কেউ যদি হিমশীতল, ক্রূর ষড়যন্ত্রের জাল বোনে? সুইসাইড আর প্যানিক অ্যাটাকে মৃত্যুর কেস সাজায়? এমন সুচারু সেই নির্মাণ, যেন প্রতিটা কেসই ওপেন অ্যান্ড শাট! আসলে প্রতিটি মৃত্যুর পিছনেই রয়েছে এক-একটা ফোবিয়া! ইন্দ্রজিতের সামনে এ এক দুরূহ চ্যালেঞ্জ!
My book of Rhymes 

Reviews
There are no reviews yet.