ডা . সুবল কুমার মাইতি / Dr. Subal Kumar Maity
"ডাক্তার সুবল কুমার মাইতির জন্ম পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কাঁথি মহকুমার মানিকজোড় গ্রামে। মা হিরণ্ময়ী, বাবা অমূল্য কুমার মাইতি। গ্রামের গাছপালা আর প্রকৃতির মাঝে বেড়ে ওঠা। স্কুলের পাঠ শেষ করে ভরতি হলেন দাদু আয়ুর্বেদাচার্য রঘুনাথ মাইতি প্রতিষ্ঠিত কাঁথি রঘুনাথ আয়ুর্বেদ মহাবিদ্যালয়ে। দাদুর শিক্ষায় ধীরে ধীরে নিজেকে আয়ুর্বেদ জগতে প্রতিষ্ঠিত করেন। বংশ পরম্পরায় তাঁর রক্তধারায় আয়ুর্বেদ চর্চার স্রোত বয়ে চলেছে। চাকরি পেলেন ভারত সরকারের আয়ুর্বেদ গবেষণা বিভাগের বিজ্ঞানী হিসেবে। একদিকে যেমন চলেছে গবেষণা, নতুন নতুন গাছপালার অনুসন্ধান, তারই সঙ্গে চলেছে আয়ুর্বেদাচার্য শিবকালী ভট্টাচার্যের অমূল্য গ্রন্থ চিরঞ্জীব বনৌষধি-র সম্পাদনার কাজ। আয়ুর্বেদ চিকিৎসক হিসেবেও তাঁর খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছে দেশের প্রান্তে প্রান্তে। চাকরি থেকে অবসর নিয়ে পুরোপুরি লেখার কাজে আত্মনিয়োগ করেছেন। আয়ুর্বেদকে ব্যাবহারিক ও সাধারণ মানুষের উপযোগী করে লিখে চলেছেন অসংখ্য প্রবন্ধ। তারই ফাঁকে চলে কবিতাচর্চা।
জীবনের বড়ো অংশ জুড়ে রয়েছে মা আর স্ত্রী। পুরাতনের সঙ্গে নতুনের মেলবন্ধন ঘটিয়ে সাধারণ গাছপালা, ফুল-ফলের বিশ্লেষণ করে চিকিৎসার একটা নতুন ধারায় অবগাহনের আশায় জীবনের পঞ্চাশটি বছর কাটিয়ে দিয়েছেন। আজও তিনি সেই কাজে নিমগ্ন।
প্রিয় কবি: জসিমুদ্দিন।
শখ: মানুষের ভালোবাসা খুঁজে বেড়ানো।"
ডাক্তার সুবল কুমার মাইতির জন্ম পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কাঁথি মহকুমার মানিকজোড় গ্রামে। মা হিরণ্ময়ী, বাবা অমূল্য কুমার মাইতি। গ্রামের গাছপালা আর প্রকৃতির মাঝে বেড়ে ওঠা। স্কুলের পাঠ শেষ করে ভরতি হলেন দাদু আয়ুর্বেদাচার্য রঘুনাথ মাইতি প্রতিষ্ঠিত কাঁথি রঘুনাথ আয়ুর্বেদ মহাবিদ্যালয়ে। দাদুর শিক্ষায় ধীরে ধীরে নিজেকে আয়ুর্বেদ জগতে প্রতিষ্ঠিত করেন। বংশ পরম্পরায় তাঁর রক্তধারায় আয়ুর্বেদ চর্চার স্রোত বয়ে চলেছে। চাকরি পেলেন ভারত সরকারের আয়ুর্বেদ গবেষণা বিভাগের বিজ্ঞানী হিসেবে। একদিকে যেমন চলেছে গবেষণা, নতুন নতুন গাছপালার অনুসন্ধান, তারই সঙ্গে চলেছে আয়ুর্বেদাচার্য শিবকালী ভট্টাচার্যের অমূল্য গ্রন্থ চিরঞ্জীব বনৌষধি-র সম্পাদনার কাজ। আয়ুর্বেদ চিকিৎসক হিসেবেও তাঁর খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছে দেশের প্রান্তে প্রান্তে। চাকরি থেকে অবসর নিয়ে পুরোপুরি লেখার কাজে আত্মনিয়োগ করেছেন। আয়ুর্বেদকে ব্যাবহারিক ও সাধারণ মানুষের উপযোগী করে লিখে চলেছেন অসংখ্য প্রবন্ধ। তারই ফাঁকে চলে কবিতাচর্চা।
জীবনের বড়ো অংশ জুড়ে রয়েছে মা আর স্ত্রী। পুরাতনের সঙ্গে নতুনের মেলবন্ধন ঘটিয়ে সাধারণ গাছপালা, ফুল-ফলের বিশ্লেষণ করে চিকিৎসার একটা নতুন ধারায় অবগাহনের আশায় জীবনের পঞ্চাশটি বছর কাটিয়ে দিয়েছেন। আজও তিনি সেই কাজে নিমগ্ন।
প্রিয় কবি: জসিমুদ্দিন।
শখ: মানুষের ভালোবাসা খুঁজে বেড়ানো।