জলাভূমি হল প্রকৃতির কিডনি। কিডনি ছাড়া জীবন অচল। জলাভূমি ছাড়া প্রকৃতি বিকল। জলাভূমিকে অপ্রয়োজনীয় অঞ্চল বলে অনেক অবহেলা করা হয়েছে। এর অস্তিত্ব বিলোপের চেষ্টা করা হয়েছে। এই পৃথিবীতে আমাদের নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার তাগিদেই রক্ষা করতে হবে বিলুপ্তপ্রায় জলাভূমি অঞ্চলকে। জানতে হবে এর বহুমুখী উপযোগিতা সম্পর্কে। সেজন্য প্রয়োজন বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গির। তথ্যসমৃদ্ধ এই গ্রন্থ সেই চাহিদাপূরণে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।


₹100.00
প্রকৃতির কিডনি জলাভূমি / PRAKRITIR KIDNEY JALABHUMI
জলাভূমি হল প্রকৃতির কিডনি। কিডনি ছাড়া জীবন অচল। জলাভূমি ছাড়া প্রকৃতি বিকল। জলাভূমিকে অপ্রয়োজনীয় অঞ্চল বলে অনেক অবহেলা করা হয়েছে। এর অস্তিত্ব বিলোপের চেষ্টা করা হয়েছে। এই পৃথিবীতে আমাদের নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার তাগিদেই রক্ষা করতে হবে বিলুপ্তপ্রায় জলাভূমি অঞ্চলকে। জানতে হবে এর বহুমুখী উপযোগিতা সম্পর্কে। সেজন্য প্রয়োজন বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গির। তথ্যসমৃদ্ধ এই গ্রন্থ সেই চাহিদাপূরণে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
Out of stock
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
Related products
EKADASH SHIKSHABIJNAN-11 (SEMESTER – I) / একাদশ শিক্ষাবিজ্ঞান-১১ (SEMESTER – I)
পশ্চিমবঙ্গ উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাসংসদ প্রবর্তিত ২০২৪ সালের Semester-ভিত্তিক নতুন Syllabus, Question Pattern ও Marks Distribution অনুসারে রচিত
CHIRO KUASHAR DESHE / চির কুয়াশার দেশে
সৌম্য ভট্টাচার্য
দাদুর বাড়ির বাগানে পুকুর থেকে উঠে আসা একটা বুড়ো বটগাছ। জলের নীচে তার হাঁ-করা ফোকর গলে দুই বোন ডোরা আর ডোনা_তাদের দুই বন্ধু মিতুল ও নীলুর সঙ্গে_আচমকাই পৌঁছে যায় চির কুয়াশার এক দেশে। সর্বনেশে সে-দেশে অত্যাচারী মকররাজ খোক্কোসদের বিষাক্ত রাজ্যপাট কায়েম করে রেখেছে সেনাপতি কালাপাহাড়ের নির্মম অত্যাচার আর ন্যায়াধীশ শেয়ালপণ্ডিতের ধূর্ত কারসাজিতে। যক্ষপুরীতে গোপন কক্ষে দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ তারাই বন্দি করে রাখে বাংলা মাকে।বাচ্চাদের ওপরেই পড়ে আবহমান বঙ্গের স্তন্যদায়িনী সেই মায়ের ভাঙা বুক জোড়া লাগানোর ভার। বাথুয়া_এক সুবিশাল রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার_সহায় হয় তাদের। সঙ্গী হয় লক্ষ্মীপ্যাঁচা সুষমা, সনাতন ভোঁদড়, কুমির-গিন্নি, ছুচোঁ, ইঁদুর, এমনকী বনের আর সব পশুপাখিও। কিন্তু ছোটো ছোটো এই চারটি ছেলে-মেয়ে কি পারবে মকররাজের পরাক্রান্ত সাম্রাজ্যের ভিত টলিয়ে দিতে? রবীন্দ্রনাথের রাখিসংগীতেই কি আছে সেই জাদুশক্তি যা চির কুয়াশাময়, হতাশ সে-দেশে নিয়ে আসবে আশার নতুন আলো? বাংলার চিরকালীন রূপকথা আর শিশুসাহিত্যের নির্যাস নিয়ে লেখা এক আশ্চর্য উপন্যাস, যা একইসঙ্গে ফ্যান্টাসি, স্যাটায়ার, আবার ব্যাপ্ত ক্যানভাসে আঁকা দুর্ধর্ষ, রুদ্ধশ্বাস অ্যাডভেঞ্চারও।
প্রসঙ্গ পরিবেশ / Prasanga Paribesh
₹100.00বিশ্ব উষ্ণায়ন কাকে বলে আমরা সকলেই জানি। কিন্তু তাই বলে বিশ্ব ক্ষীণায়ন? প্রতিদিন পূজ্য দেবমূর্তির কাছে অর্পিত ধূপধুনো_তা থেকেও যে ক্যান্সার হতে পারে, সে খবর আমরা ক-জন রাখি? কখনো আঘ্রাণ নিয়ে কি বুঝেছি ফুলেরা হারিয়ে ফেলেছে তাদের গন্ধ? সূর্যস্নাত সকালে বুঝতে পেরেছি কি আজ আরও একটু কমে এল অনির্বচনীয় সেই আলো? পুজোর আনন্দে মাতোয়ারা সন্ধ্যায় আমরা নির্বাসনে পাঠাই সবুজকে। আর আমাদের চেনা পৃথিবীর চেনা-রূপ-রং-গন্ধ ক্রমশই হারিয়ে যেতে থাকে কোনো এক বিষণ্ণ অচিনপুরে। টেক্টট বুক-এর আড়ষ্ট নিয়মতান্ত্রিকতায় উপস্থাপিত ই ভি এস ছাত্র-শিক্ষক সকলের অবহেলার বিষয়। আর পরিবেশ সচেতনতা? সে তো সেমিনার আর পোস্টারে মুখ ঢেকেই কর্তব্যসমাধা। পরিবেশকে বাঁচানোর বীজমন্ত্র নিয়ে চাক্ষুষ কাজে নেমে পড়া, হাতে হাত মিলিয়ে গড়ে তোলা প্রবল প্রতিরোধ_সে রকমটাও কি কখনো সম্ভব হতে পারে? পারে। উত্তরবঙ্গের এক ভূমিপুত্রই সেই অলীককে আত্মস্থ করেছেন সংকল্প ও সাধনে। জেলার বিলুপ্তপ্রায় মাছেদের বাঁচানোর জন্য রাষ্ট্রসংঘের কাছে দরবার কিংবা আত্রেয়ীতে প্রতিমা বিসর্জনজনিত দূষণ প্রতিরোধের জন্য নিজের খরচে নেওয়া উদ্যোগ_ বরাবরই লাগামছাড়া তিনি। চিপকো আন্দোলনকে উত্তরবঙ্গেও প্রাসঙ্গিক করেছেন একাধিক গাছ বাঁচিয়ে। প্রতীকী কায়দায় বরাবর অবিশ্বাসী তুহিনের জল-নদী-গাছ বাঁচানোর এই লড়াইয়ে সবসময় সঙ্গে ছিল, আছে একদল দলছুট। লেখার জন্য লেখা নয়, সংকলিত উনিশটি প্রবন্ধ আসলে পরিবেশ নিয়ে বালুরঘাটের বহুগুনার প্রতিস্পর্ধী আন্দোলনের একেকটি স্পন্দন।
শুভ-রাজ্যাভিষেক উৎসব / Subha-Rajyabhisek Utsab
শ্রীশ্রীমন্মহারাজ বীরবিক্রমকিশোর দেববর্ম মাণিক্য বাহাদুরের
শুভ-রাজ্যাভিষেক উৎসব
ত্রিপুরার মহারাজ বীরবিক্রকিশোর মাণিক্য ছিলেন বহুকর্মা। তাঁর জীবনকাল সংক্ষিপ্ত হলেও ব্যাপ্তি সুবিশাল। দেশ-বিদেশে পরমসমাদৃত এই মহারাজার রাজ্যাভিষেকের বর্ণাঢ্য (১৯২৮ সাল) ছিল নানা উপাচারে সজ্জিত। সেই আচার-অনুষ্ঠানের রাজকীয় সমারোহ উপলক্ষ্যে প্রকাশিত এই পুস্তিকার নবকলেবরে পুনঃপ্রকাশনা_ইতিহাসের এক উজ্জ্বল উদ্ধার। ‘স্বাধীন ত্রিপুরার প্রায় অন্তিম সময়ের আর্থ-সামাজিক ইতিহাসের পাদটীকার বহু খুচরো উপাদানের আকর’ এই পুস্তিকা, যাতে একই সঙ্গে বিধৃত হয়েছে মহারাজার রাজ্যভার অধিগ্রহণ, রাজ্যাভিষেক পদ্ধতি এবং ত্রিপুরেশ্বরের সংক্ষিপ্ত জীবনালেখ্য।
রাজকাহিনী / RAJKAHINI
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর
রাজকাহিনী অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রচনা। টডের রাজপুত কাহিনি অবলম্বনে মধ্যযুগীয় রাজপুত রাজাদের বীরত্ব, ত্যাগ ও মহিমার এমন রূপনির্মাণ শুধু বাংলা সাহিত্যে কেন আন্তর্জাতিক সাহিত্যেও দুর্লভ। রাজপুত চিত্রকলার সঙ্গে শিল্পী অবনীন্দ্রনাথের পরিচয় উনিশ শতাব্দীর শেষ প্রান্তে এসে। যখন তিনি কচ ও দেবযানী, রাধাকৃষ্ণের ছবি বা মোগল চিত্রাবলী আঁকছিলেন, তখনই রাজকাহিনীর রচনা। টডের ইতিহাস অবনীন্দ্রনাথের প্রেরণা হলেও সে আকরকে ব্যবহার করে তিনি সৃজন করেছেন শব্দ-ছবির এমন এক ভিন্ন রূপ জগৎ, শৌর্য, বীর্য, আত্মোৎসর্গ এবং দেশপ্রেমের মহিমায় যা প্রোজ্জ্বল। অবনীন্দ্রনাথের সংগীতময় অসামান্য স্পন্দিত গদ্য রাজকাহিনীর কাহিনিগুলিকে দান করেছে এক অনন্য বিশিষ্টতা। কল্পনায় তিনি পূরণ করেছেন বাস্তবের সংগত অনেক দাবি। ভাষার ঐশ্বর্য সেই কল্পনালীলার সঙ্গে মিলিয়েছেন তাল। সর্বোপরি, পাঠকের অখণ্ড মনোযোগ ধরে রাখতে সহায়ক হয়েছে অবনীন্দ্রনাথের অননুকরণীয় রচনাকৌশল যা একইসঙ্গে কুশলী ও চিত্তগ্রাহী। সবমিলিয়ে, রাজকাহিনী আজও বাঙালি পাঠকের কাছে সেরা কিশোর ক্লাসিক।
Reviews
There are no reviews yet.