View cart “বীরাঙ্গনা প্রীতিলতা / BIRANGANA PRITILATA” has been added to your cart.
Sale
₹160.00₹128.00
প্রাচীন বাংলা গদ্যের ইতিহাস / PRACHIN BANGLA GADYER ITIHAS
ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা বিভাগের প্রচেষ্টাকে আমরা গদ্য-ইতিহাসের প্রথম ক্রান্তিচিহ্ন বলে দেখতে অভ্যস্ত হয়েছি এবং প্রাচীনতর গদ্যের আলোচনায় কতিপয় মাত্র উদাহরণ উদ্ধৃত করে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হই যে, আমাদের গদ্য ছিল, কিন্তু সে যৎসামান্য এবং তার কোনো মহিমা ছিল না। মুদ্রণশিল্পের প্রসার ও পত্র-পত্রিকার প্রচার ঊনবিংশ শতাব্দীর একেবারে প্রথম থেকেই গদ্যচর্চাকে এমন বহুমুখী, কোলাহলমুখর করে তুলেছে যে, পূর্ববর্তী গদ্য সাধনার দিকে দৃষ্টি ফেরাতে আমরা ভুলে যাই। বর্তমান আলোচনায় এই শৈথিল্য অপনোদনের চেষ্টা আছে। আমরা পশ্চাতের পানে ফিরে চেয়েছি।
ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা বিভাগের প্রচেষ্টাকে আমরা গদ্য-ইতিহাসের প্রথম ক্রান্তিচিহ্ন বলে দেখতে অভ্যস্ত হয়েছি এবং প্রাচীনতর গদ্যের আলোচনায় কতিপয় মাত্র উদাহরণ উদ্ধৃত করে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হই যে, আমাদের গদ্য ছিল, কিন্তু সে যৎসামান্য এবং তার কোনো মহিমা ছিল না। মুদ্রণশিল্পের প্রসার ও পত্র-পত্রিকার প্রচার ঊনবিংশ শতাব্দীর একেবারে প্রথম থেকেই গদ্যচর্চাকে এমন বহুমুখী, কোলাহলমুখর করে তুলেছে যে, পূর্ববর্তী গদ্য সাধনার দিকে দৃষ্টি ফেরাতে আমরা ভুলে যাই। বর্তমান আলোচনায় এই শৈথিল্য অপনোদনের চেষ্টা আছে। আমরা পশ্চাতের পানে ফিরে চেয়েছি।
Reviews
There are no reviews yet.
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
ঠিক এই মুহূর্তে যখন সিরীয় শরণার্থীদের জন্য জার্মানি উন্মুক্ত করে দিচ্ছে দ্বার, যখন মায়ানমারের রোহিঙ্গাদের নিয়েও বিশ্বময় সহানুভূতির ঝড়, তখন আমরা ভুলে যাচ্ছি পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে ট্রাজিক, সবচেয়ে মর্মান্তিক অপসারণের ইতিবৃত্তকে। ১৯৪৭_১৯৫০ এই তিন বছরে এবং পরবর্তীকালে স্বাধীন বাংলাদেশ গঠনের পূর্বে ও পরে যেভাবে লক্ষ লক্ষ বাঙালি ভিটেমাটি ছাড়া হয়ে বঙ্গদেশের পূর্ব থেকে পশ্চিম অংশে চলে আসতে বাধ্য হয়েছেন, বিতাড়িত হয়েছেন, উৎপাটিত হয়েছেন, তার সমতুল নজির ইতিহাসে মেলে না। দক্ষিণারঞ্জন বসু প্রণীত এই গ্রন্থে লিপিবদ্ধ হয়েছে পূর্ববঙ্গের ১৮টি জেলার ৬৪টি গ্রাম থেকে ভূমিপুত্র-কন্যাদের চলে আসার বৃত্তান্ত। গ্রন্থের দু-টি খণ্ড প্রকাশিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানে নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়। পরবর্তীকালে পশ্চিমবঙ্গে অখণ্ড সংস্করণ প্রকাশিত হলেও খুব শিগগিরি তা পাঠকের নজরের আড়ালে চলে যায়। গ্রন্থটির তাৎপর্যমণ্ডিত এই পুনঃপ্রকাশ এপার, ওপার_উভয় বাংলার বাঙালিকেই নিঃসন্দেহে স্মরণ করিয়ে দেবে তাদের অভিন্ন সাংস্কৃতিক পরিচয়ের কথা।
কৃষ্ণকলি তাঁর গানেই কালো হরিণ চোখ মেলে ত্রস্ত পায়ে বেরিয়ে আসে কুটির থেকে। কবির গান তাঁর উচ্চারণেই পায় প্রাণ, পায় উদ্দিষ্ট অভিমুখ। কিন্তু সুচিত্রা মিত্র শুধুই রবীন্দ্রসংগীতের সবথেকে সার্থক বাণীবাহকদের অন্যতম হয়ে আমাদের স্মৃতি জুড়ে অমলিন থাকবেন না। স্মরণীয় হয়ে থাকবেন তাঁর লেখা, তাঁর আঁকা ছবির জন্যও। হ্যাঁ, আই পি টি এ এর গানের সেই বলিষ্ঠ কণ্ঠ, কবির সুরের সেই সর্বোত্তম সাধক ছিলেন এক অসামান্য ছড়াকারও। ছবিও আঁকবেন তিনি সময় পেলেই। তেমনই কিছু ছড়া ও ছবি গ্রথিত হল এই সংকলনে। সঙ্গে রইল তাঁর সংক্ষিপ্ত জীবনপঞ্জি আর কিছু দুষ্প্রাপ্য আলোকচিত্রের এক দুর্লভ অ্যালবাম।
বিধিপূর্বক সামবেদোক্ত সংস্কারকর্ম পালন এখন এক দুঃসাধ্য কার্যে পরিণত হয়েছে। সংস্কারকর্ম পালনের সময় মন্ত্রোচ্চারণ আবশ্যিক। অথচ সংস্কৃতজ্ঞানের অভাবে উচ্চারিত মন্ত্রের অর্থ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই রয়ে যায় অবিদিত। অর্থবোধহীন মন্ত্রোচরণের ফলে শূদ্রত্ব থেকে দ্বিজত্বে উত্তরণে অপারগ হই আমরা। এই প্রথম যাবতীয় মন্ত্রের বঙ্গানুবাদসহ প্রকাশিত হল সামবেদীয় সংস্কারকর্ম। ব্রহ্মজ্ঞানান্বেষী পুজক,পাঠক তথা ধর্মশাস্ত্রের অনুসিন্ধিৎসু গবেষক_ সকলকেই এই গ্রন্থ এক নতুন পথের দিশা দেবে।
বিগত শতাব্দীর পঞ্চশ-ষাটের দশকে যুগান্তর পত্রিকায় শ্রীনিরেপক্ষ ছদ্মনামের অন্তরালে নবীন সাংবাদিক অমিতাভ চৌধুরীর ‘নেপথ্যদর্শন’ ধারাবাহিক রচনা ভারতীয় তথা এশীয় সাংবাদিকতায় নতুন যুগের সূচনা করে। অনুসন্ধানমূলক সাংবাদিকতার অন্যতম পথিকৃৎ হিসেবে স্বীকৃত হন তিনি। প্রশাসনের নানা অনিয়ম-অনাচার-অবিচারের ঘটনাকে পাঠকের দরবারে তিনি হাজির করেন অসামান্য সৎসাহস এবং আপসহীন মনোভাব নিয়ে। সেইসঙ্গে এই কলমের বহু রচনায় ছিল অপ্রত্যাশিত নানান মানবিক উদ্ঘাটন। এই কারণেই এই প্রতিবেদনগুলি নিতান্ত সাময়িক রচনা না-থেকে হয়ে উঠেছে সমকালীন পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক ইতিহাসের মূল্যবান দলিল। সেই সময়ের নবমূল্যায়নের জন্য আজও অপিরহার্য এই সংকলন।
Reviews
There are no reviews yet.