মহাবিদ্রোহ, উত্তর পূর্বাঞ্চল ( MAHABIDROHA) PANNALAL ROY
১৮৫৭ সালের মহাবিদ্রাহ ভারতবর্ষের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা I এই বিদ্রোহের কারণ ব্যাপ্তি ও বিস্তার এবং জনজীবনে এর প্রভাব নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয়েছে I
₹70.00
১৮৫৭ সালের মহাবিদ্রাহ ভারতবর্ষের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা I এই বিদ্রোহের কারণ ব্যাপ্তি ও বিস্তার এবং জনজীবনে এর প্রভাব নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয়েছে I
No products were found matching your selection.
১৮৫৭ সালের মহাবিদ্রাহ ভারতবর্ষের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা I এই বিদ্রোহের কারণ ব্যাপ্তি ও বিস্তার এবং জনজীবনে এর প্রভাব নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয়েছে I
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
AS PER NEP 2020
B.A. History (Minor & Major)
AS PER NEP 2020
B.A. History (Minor & Major)
অমলেন্দু দে
পলাশির যুদ্ধে হারিয়ে যাওয়া কয়েকটি তথ্যের অনুসন্ধানে দীর্ঘকাল ব্যাপৃত ছিলেন অধ্যাপক অমলেন্দু দে। এই যু্দ্ধ- সংক্রান্ত ভারতীয় ও বিদেশি লেখকদের মূল্যবান গ্রন্থসমূহ এবং সরকার কর্তৃক সংরক্ষিত নথিপত্রেও সেগুলির সন্ধান না পাওয়ায় তিনি আঠারো শতকের পারিবারিক কাগজপত্র অনুসন্ধান করতে থাকেন। অধ্যাপক দে বিশেষ নজর দেন সেইসব জমিদার পরিবারের নথিপত্রে, যাঁরা ১৭৫৭ কিংবা ১৭৫৮ সালে দত্তক পুত্র গ্রহণ করেছিলেন। ময়মনসিংহের জমিদার পরিবারের সঙ্গে বাংলার নবাবদের সুসম্পর্ক ছিল। অধ্যাপক দে ময়মনসিংহের ইতিহাস গ্রন্থে এমন কিছু তথ্য পান, যার সূত্র ধরে তিনি খোঁজ পেয়ে যান ইতিহাসে অনু্ল্লেখিত সিরাজউদদৌলার পুত্রের। সিরাজের সন্তান এই জমিদার পরিবারেই দত্তক পুত্র হিসেবে গৃহীত হয়েছিলেন। সিরাজের অন্যতম সেনানায়ক মোহনলাল ছিলেন সিরাজের স্ত্রী আলেয়ার দাদা। ধর্মান্তরিত হওয়ার আগে আলোয়ার নাম ছিল হীরা। সিরাজ ও হীরার এই পুত্রকে নিয়ে মোহনলাল যু্দ্ধক্ষেত্র থেকে ২৩ জুন (১৭৫৭ সাল) পালিয়ে চলে যান ময়মনসিংহ। তারপর সেখানকার জমিদার পরিবারে তাঁর আপন ভাগিনেয়কে দত্তক নেওয়ার ব্যবস্থা করেন। এই দত্তক পুত্রের নাম হল যুগলকিশোর রায়চৌধুরী। যেভাবে একের পর এক নবলব্ধ তথ্যের সাহায্যে সিরাজের পুত্র ও বংশধরদের অজানা ইতিহাস এ গ্রন্থে উন্মোচিত হয়েছে, তা এককথায় অনবদ্য। প্রসঙ্গত, মোহনলাল সম্পর্কে অধ্যাপক দে যে-সকল অজানা তথ্য সংগ্রহ করেছেন, তার ঐতিহাসিক মূল্য অনস্বীকার্য। সব মিলিয়ে, পলাশির যুদ্ধের ইতিহাস ও তাৎপর্য আলোচনায় এই গ্রন্থ এক মহামূল্যবান সংযোজন।
পল্লব মিত্র
কলকাতা একদিন কল্লোলিনী তিলোত্তমা হবে। কবি জীবনানন্দ দাশের একথা অক্ষরে সত্য হয়ে উঠেছে আজ। তিন শতাব্দী পেরোনো কলকাতার মুখে পড়েছে অহংকারের আলো। এ অহংকার ঐতিহ্যের। ঐতিহ্যশালী কলকাতার যত্রতত্র ছড়িয়ে আছে কত না মহার্ঘ্য সম্পদ। কত ঐতিহাসিক স্থান। এই গ্রন্থের পাতায় পাতায় তারই তত্ত্ব ও তথ্য সমৃদ্ধ উল্লেখ। মহাকরণ, শহিদ মিনার, হাওড়া ব্রিজ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় জোড়াসাঁকোর ঠাকুর বাড়ি, স্বামিজির বাসভবন, এশিয়াটিক সোসাইটি, চিড়িয়াখানা প্রভৃতি স্মৃতিবিজড়িত স্নানগুলির পুরাতাত্ত্বিক মূল্য নির্ধারিত হয়েছে লেখক গবেষক পল্লব মিত্রের সৃজনশীল প্রয়াসে।
Notifications
Reviews
There are no reviews yet.