Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.


₹90.00
পাঠমুকুল- প্রবেশিকা ২ / Pathmukul prabeshika 2
5 in stock
Meet The Author
Related products
সন্দেশ – দ্বিতীয় বর্ষ / Sandesh – Dwitia Barsho
ছেলেমেয়েদের জন্য সচিত্র মাসিক পত্র (দ্বিতীয় বর্ষ, বৈশাখ-চৈত্র ১৩২১)
শ্রীউপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর সম্পাদিত
২২ নং সুকিয়া স্ট্রিটের বাড়ি থেকে গোড়ার দিকে ‘সন্দেশ’ প্রকাশিত হত। মুদ্রক ও প্রকাশক ছিলেন ললিতমোহন গুপ্ত। পত্রিকাটি মুদ্রিত হত ৬৪/১ নং সুকিয়া স্ট্রিটে অবস্থিত লক্ষ্মী প্রিন্টিং ওয়ার্কস থেকে। ছড়া, রূপকথা, লোককথা, ইতিহাস, পুরাণ, আবিষ্কারের গল্প কিংবা নিখাদ কল্পকাহিনি_ শিশুসাহিত্যের এমন কোনো শাখার কথাই ভাবা যায় না, যা উপেন্দ্রকিশোরের লেখনীর জাদুস্পর্শে নবপ্রাণে সজ্জীবিত হয়নি। ছোটোদের রামায়ণ থেকে শুরু করে তাঁর লেখা সব গ্রন্থগুলোই বাংলা শিশুসাহিত্যের চিরায়ত সম্পদ। তেমনই তাঁর গুপিগাইন, বাঘা বাইন, বোকা জোলা, ঘ্যাঁঘাসু প্রমুখ চরিত্র তাদের জন্মলগ্ন থেকে শুরু করে আজ অবধি অবিস্মরণীয়। রেখায়-লেখায় অনবদ্য সন্দেশ উপেন্দ্রকিশোর সম্পাদনা পর্বেই অর্জন করেছিল অবিশ্বাস্য জনপ্রিয়তা। শুধু সমসাময়িক শিশুসাহিত্য প্রকাশনার ক্ষেত্রেই নয়, আন্তর্জাতিক নিরিখেও এই পত্রিকাটি ছিল অগ্রগামী। গল্প. কবিতা, গান, প্রবন্ধ, জীবনী, ভ্রমণকাহিনি, ভুগোল, বিজ্ঞান ও ইতিহাস বিষয়ক লেখা, আবিষ্কারের গল্প, ধাঁধা, সংবাদ_ বিষয়বস্তুর বৈচিত্রময় পরিবেশনের সঙ্গে সঙ্গে নতুন ধারার অলংকরণ এবং মুদ্রণ পারিপাট্য সন্দেশ-কে এনে দিয়েছিল এমন এক বহুমাত্রিকতা যা এর চিরকালীন আবেদন সৃষ্টির ক্ষেত্রে সহায়ক হয়েছিল। ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রথম পাদ থেকে ইংরেজি শিক্ষার বিস্তার, সামাজিক সংস্কার আন্দোলন এবং পাশ্চাত্য সাহিত্যের সঙ্গে নবপরিচয় বাংলা শিশুসাহিত্যের ক্ষেত্রে যে বৈপ্লবিক জাগরণের সূচনা করেছিল, সন্দেশ ছিল তারই উত্তুঙ্গ বিন্দু।
বালক / BALAK
পুনরুদ্ধার ও সম্পাদনা: পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়
বালকদের পাঠ্য একটি সচিত্র কাগজ বাহির করিবার জন্য মেজবউঠাকুরানীর বিশেষ আগ্রহ জন্মিয়াছিল।তাহার ইচ্ছা ছিল, সুধীন্দ্র বলেন্দ্র প্রভৃতি আমাদের বাড়ির বালকগণ এই কাগজে আপন আপন রচনা প্রকাশ করে। কিন্তু শুদ্ধমাত্র তাহাদের লেখায় কাগজ চলিতে পারে না জানিয়া, তিনি সম্পাদক হইয়া আমাকেও রচনার ভার গ্রহণ করিতে বলেন।
_রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, জীবনস্মৃতি
CHHOTTO RAJKUMAR / ছোট্ট রাজকুমার
আঁতোয়ান দ্য স্যান্তেক্সুপেরি
কাহিনিকার বৈমানিক। তাঁর বিমান ভেঙে পড়েছে সাহারা মরুভূমিতে। সঙ্গে না-আছে মিস্ত্রি, না-আছে যাত্রী। তিনি একা! সঙ্গে যা জল তাতে বড়ো জোর এক হপ্তা কাটবে। কী করা? দৈবাৎ দেখা হয়ে গেল ছোট্ট রাজকুমারের সঙ্গে। যে এসেছে সুদূরের এক গ্রহ থেকে। ছোট্ট একটা গ্রহ, একটা বাড়ির চেয়ে বড়ো কিছু না। শুরু হল বৈমানিক ও রাজকুমারের বন্ধুত্ব। একটু-একটু করে কত কিছুই যে জানা হয়ে গেল বৈমানিকের। একটু-একটু করে গড়ে উঠল আধুনিক যুগের এক সেরা রূপকথা। অপরূপ রূপকথা। ছোটোদের জন্য লেখা, কিন্তু বড়োরা পড়েও মুগ্ধ হবে। পড়ে কী যে আনন্দ! আর চোখের কোণ চিকচিক করে। ছোট্ট রাজকুমার লেখার পরই বৈমানিক-লেখক তাঁর বিমান নিয়ে হারিয়ে যান! রূপকথার নায়কের মতো লেখক রূপকথায় প্রবেশ করেন।
HATIRA ELO KOLKATAY / হাতিরা এল কলকাতায়
শিশির মজুমদার
হাতিরা কি কখনো কলকাতায় এসেছিল? আর বাঘেরা? ওরেব্বাবা! যদি এসে থাকে, তাহলে সে-তো একেবারে হুলুস্থুল কাণ্ড! কেলেঙ্কারিও বলা যেতে পারে। আচ্ছা, তাহলে মানুষেরা তখন কী করছিল? তারা কি মজা দেখছিল? নাকি প্রাণ নিয়ে পালানোর জন্য দিয়েছিল চোঁ-চাঁ দৌড়? জানতে গেলে পড়তে হবে খুব ছোটোদের জন্য লেখা মন ভালো করে দেওয়া এই গল্পের বইটি।
ভূতের চিকিৎসা / BHUTER CHIKITSHA
হিরণ্ময় ভট্টাচার্য
এক বর্ষার রাতে চৌধুরি বাড়ি চুরি করতে গিয়ে গোবরের গর্তে পা হড়কে পড়ে গেল কানাপদ। ব্যর্থমনোরথ কানাই বৃষ্টি থেকে মাথা বাঁচাতে শেতলা মন্দিরের বারান্দায় উঠে আবিষ্কার করল ছিঁচকে চোর পাঁচু দেবতার বরে অদৃশ্য হওয়ার ক্ষমতা লাভ করেছে। নিদারুণ অভিমানে চুরিতে ইস্তফা দিল কানাই। সাম্বাদ্বীপে গিয়েছিল একটা লোক। সেখানে সোনার ঢেঁকি ও নাদা দেখেছিল সে। চিচিঙ্গের মতো লংকা ও সুপুরির মতো সাইজের নারকেল। আরও অনেক অজানা তথ্য জানিয়েছিল লোকটা পটাদাকে। গোপেন দারোগা ঘুমকাতুরে। তাঁর দাবি তাঁর সুশাসনের ফলেই ব্রিজপুকুর এলাকায় চুরি ছ্যাঁচড়ামি একেবারে বন্ধ হয়ে গেছে। কিন্তু হঠাৎ করেই আবার শুরু হল চৌর্যকর্ম। গোপেন দারোগার ঘুমের দফারফা। তাঁকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে তাঁরই বাল্যবন্ধু পুলিশে চাকরি না-পাওয়া উপেন। পটাদা নিজেকে গ্লোবট্রটার বলে দাবি করেন গল্পখোর রুবি, রণেন আর কিঙ্কিনীদের কাছে। মাসাইমারা জঙ্গল, তিব্বত, সাহারা মরুভূমি সবই নাকি তাঁর নখের আয়নায়। টাইম মেশিনে চেপে আসা ইডেনের অধিবাসীদেরও চাক্ষুষ করেছেন তিনি। তাঁরই কল্যাণে নাকি প্লুটোনিয়াম বোমার হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে পৃথিবী। মালয়েশিয়ার রাবার ফ্যাক্টরির কুলিদের ভূতের উপদ্রব থেকে একবার রক্ষা করেছিলেন পটাদাই। শেষ ট্রেন থেকে নেমে অন্ধকার রাতে বাড়ি ফেরার সময় ভূতের কবলে পড়ল পিলেকান্ত। নিজেকে ‘ড্রাগন’ পরিচয় দিয়েও রক্ষা পেল না। হাতে ছিল সাইকেলের পাম্পার। বুদ্ধি খাটিয়ে সেটাকেই কাজে লাগাল সে। কীভাবে? পাঁচুর লাঙলের ফালে বেধে একদিন উঠে এল সন্দেহজনক একটা পিতলের কলসি। তারপর? এরকমই পঁচিশটি দমফাটা হাসির গল্পে বিচিত্র সব চরিত্রের দেখা মিলবে এই বইয়ে।
Reviews
There are no reviews yet.