আলোক যে দেখাটা দেখায় সে তো ছোটোখাটো কিছুই নয় | শুধু আমাদের নিজের শয্যা টুকু, শুধু ঘর টুকু তো দেখায় না – দিগন্তবিস্তৃত আকাশমন্ডলের নিলজ্জল খালাটির মধ্যে যে সামগ্রী সাজিয়ে সে আমাদের সম্মুখে ধরে, সে কি অদ্ভুত জিনিসI
₹100.00
আলোক যে দেখাটা দেখায় সে তো ছোটোখাটো কিছুই নয় | শুধু আমাদের নিজের শয্যা টুকু, শুধু ঘর টুকু তো দেখায় না – দিগন্তবিস্তৃত আকাশমন্ডলের নিলজ্জল খালাটির মধ্যে যে সামগ্রী সাজিয়ে সে আমাদের সম্মুখে ধরে, সে কি অদ্ভুত জিনিসI
এখানে নিবন্ধাকারে কেবল অভ্যুদয়ের বাণী। গ্রন্থে বর্ণিত সকলেই অরুণরথে রথী। অন্তরদেবতার আহবানে বহুজনহিতায় বহুজনসুখায় ওঁদের পথচলা। অধ্যবসায়ী পাঠক অন্তরের নিভৃতকক্ষে যদি তাঁদের হৈম – আসন পেতে রাখেন তবে নন্দনকানন থেকে সংগৃহীত পুষ্পের সুরভিতে চারপাশ আনন্দধারায় মেতে উঠবে ।
A collection of nine distinctive yet interrelated esssaya, this book attempts to outline the development of controversy between the Bauddha and the Nyaya school of thought.
সম্পাদনা অমিত ভট্টাচার্য
কলহনের রাজতরঙ্গিণী তদানীন্তন কাশ্মীরের সমাজ-ইতিহাসের দলিল। আগামী দিনের সমাজ-গবেষকের গবেষণার বিষয়বস্তুও বটে। সুশাসন এবং অপশাসন দুটোই পাঠকের দৃষ্টিকে আকর্ষণ করে। সুশাসকের জয় এবং অপশাসকের নিন্দামন্দ ক্ষমতার শীর্ষে থাকা আধুনিককালের পদাধিকারীদেরও রাস্তা দেখায়। এখানে পাঠক উপলব্ধি করেন যে, রাজারাজড়াদের ব্যাপার-স্যাপারই আলাদা। ন্যায়নীতির পৃষ্ঠপোষক এবং দুর্নীতি কেলেঙ্কারির কুশীলবদের চরিত্রচিত্রণের ক্ষেত্রে লেখকের অনবদ্য মুনশিয়ানাতেও পাঠক বিস্মিত হন। দুর্ভিক্ষাদি সংকটকালে দেশবাসীর ভরসা যে প্রচ্ছন্ন ভাবমূর্তির মানুষ_ইতিহাসপ্রণেতা কলহন তা প্রতিপন্ন করেছেন। মুদ্রা, জালমুদ্রা, যুদ্ধবিগ্রহ, অপরাধপ্রবণতা, গুপ্তচরবৃত্তি, সজ্ঞানে অপরকে প্রতারিত করার পাশাপাশি মন্দির-উদ্যান-বিহার নির্মাণ, খালখনন, জলবণ্টন ব্যবস্থার উন্নয়ন ইত্যাদি ভেদে অমা-উমা উভয়ই চিত্রিত হয়েছে গ্রন্থটিতে। নিরপেক্ষ বিচারবুদ্ধি, তথ্যবিন্যাস এবং দেশ ও জাতি সম্বন্ধে জ্ঞাতব্য তথ্যসমূহের নিবিড় পরিচয়ই ঐতিহাসিককে প্রকৃত ইতিহাস রচনায় প্রেরণা জোগায়। এর সব গুণই কলহনের ছিল। কাশ্মীর সম্বন্ধে যা কিছু জানবার কলহন তা যথাসাধ্য পরিবেশন করেছেন। শান্তরসপ্রধান এই রচনা ইতিহাস ও মহাকাব্যের দ্বৈতমর্যাদায় ভূষিত।
আলোক যে দেখাটা দেখায় সে তো ছোটোখাটো কিছুই নয় | শুধু আমাদের নিজের শয্যা টুকু, শুধু ঘর টুকু তো দেখায় না – দিগন্তবিস্তৃত আকাশমন্ডলের নিলজ্জল খালাটির মধ্যে যে সামগ্রী সাজিয়ে সে আমাদের সম্মুখে ধরে, সে কি অদ্ভুত জিনিসI
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
Dr. Ranajit Kumar Samaddar
The author has discussed almost four hundred and fifty dance forms based on his intimate conversations with the dancers as well as his experience as a spectator. Along with explorations and analyses, he also offers comparative studies of classical dance forms with more unconventional ones, which are indeed great in number. The grand canvas of this book also includes classification of folk-dances and their nature in different countries.
ভারতীয় রাজনীতিতে অরবিন্দ কেজরিয়াল এবং আম আদমি পার্টির নাটকীয় উত্থান নিয়ে আলোচনা I
কলকাতা মহানগরীর একপ্রান্ত থেকে আর – এক প্রান্তে ছড়িয়ে আছে জানা – অজানা কত দর্শনীয় স্থান ! |
বারিদবরণ ঘোষ
সুভাষচন্দ্র বসু তাঁর প্রেসিডেন্সি কলেজের অধ্যাপক ওটেনকে নিগ্রহ করেছিলেন কি না, জবাব মেলেনি এ প্রশ্নের। নেতাজির তথাকথিত ‘বিমান দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যু’ যেমন আজও রহস্যাবৃত, তেমনই কুয়াশার চাদরে ঢাকা ‘ওটেন নিগ্রহ’ অধ্যায়। এ নিয়ে বিতর্কের তিনটি অভিমুখ আছে : (১) সুভাষ প্রত্যক্ষভাবে তাঁর অধ্যাপককে নিগ্রহ করেছিলেন কি না, (২) এ প্রসঙ্গে তাঁর নীরবতা, (৩) এ প্রসঙ্গে ওটেনের সবকিছু পরিষ্কার করে না বলা। এ গ্রন্থে সুভাষ-ওটেন প্রসঙ্গ আলোচিত হয়েছে এই তিনটি অভিমুখ ধরেই। সংযোজিত হয়েছে সুভাষচন্দ্রের সহপাঠী বি এ রায়ের ঐতিহাসিক তাৎপর্যমণ্ডিত প্রতিবেদন। সুভাষ নিরপরাধ, সুভাষ অবশ্যই অপরাধী_ওটেন প্রসঙ্গে এই দুই চরমপন্থী বিশ্লেষণ থেকে নৈর্ব্যক্তিকভাবে নিজেকে দুরত্বে রেখে সম্পাদক কুশলতার সঙ্গে সন্নিবেশিত করেছেন বহু দুষ্প্রাপ্য নথি, তথ্য ও প্রতিবেদন_যাদের ঐতিহাসিক মূল্য আজও কিছুমাত্র কম নয়। কালক্রমে যিনি হয়ে উঠবেন ‘এশিয়ার মুক্তিসূর্য’, তাঁরই ছাত্রজীবনের একটি অনালোকিত অধ্যায় এবার আলোকবৃত্তে।
প্রাককথন নিধুভূষণ হাজরা
জ্ঞানদানন্দিনী দেবী সম্পাদিত বালক পত্রিকায় ১২৯২ বঙ্গাব্দের (১৮৮৫ সালে) বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ পরপর দুটি সংখ্যায় প্রকাশিত হয় একটি বড়ো গল্প_মুকুট। ত্রিপুরার প্রাচীন ইতিহাসভিত্তিক এই গল্পটির লেখক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কবির বয়স তখন চব্বিশ। লেখার আকর সংগ্রহের অন্য তিনি চিঠি লেখেন ত্রিপুরার মহারাজা বীরচন্দ্র মাণিক্যকে। শুরু হয় এক বন্ধুতা যার তাপর্য বহুমুখী। গল্প হিসেবে ‘মুকুট’ হয়তো বিদগ্ধ পাঠককে মুগ্ধ করেব না, কিন্তু শিশুশিক্ষার উপকরণ হিসেবে এর মূল্য অনেক। কবির নিজের ভাষায় : ‘জীবনচরিত বা ইতিহাস হইতে বেশ ছোটো ছোটো anecdote সংগ্রহ করিয়া দিলে ছেলেদের পড়াইবার বিশেষ সুবিধা হয়।’ রবীন্দ্রনাথের অনুমান অভ্রান্ত ছিল। গল্প হিসেবে মুকুট জনপ্রিয় হয় এবং ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দে কবি এর নাট্যরূপ দেন। উদ্দেশ্য ছিল ব্রহ্মচর্যাশ্রমের বালকদের দিয়ে সে-নাটকের অভিনয় করানো। এই গ্রন্থে ‘মুকুট’-এর গল্প ও নাট্য_উভয় রূপই সংকলিত হল আজকের ছেলেমেয়েদের ‘ত্যাগের বীর্যের অধ্যবসায়ের ধর্ম্মনিষ্ঠার সত্যপরায়ণতার’ মন্ত্রে দীক্ষিত করতে।
Reviews
There are no reviews yet.