ডক্টর কান্তনী
প্রখ্যাত ভাষাতাত্ত্বিক প্রভাস চন্দ্র ধরের কলমে এই প্রথম রুদ্ধশ্বাস একটি রাজনৈতিক থ্রিলার I
₹180.00 ₹144.00
প্রখ্যাত ভাষাতাত্ত্বিক প্রভাস চন্দ্র ধরের কলমে এই প্রথম রুদ্ধশ্বাস একটি রাজনৈতিক থ্রিলার I
Out of stock
No products were found matching your selection.
প্রখ্যাত ভাষাতাত্ত্বিক প্রভাস চন্দ্র ধরের কলমে এই প্রথম রুদ্ধশ্বাস একটি রাজনৈতিক থ্রিলার I
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
এই গল্পে আমাদের চেনা জীবন দশরূপে প্রকাশিত ।
আশাপূর্ণা দেবী
জানা জগতের বাইরে পা ফেলতে চাননি আশাপূর্ণা_একথা স্বীকার করে গেছেন নিজমুখে। নিরাসক্তভাবে অবিরাম। শুধু লিখে যেতে চেয়েছেন সংসারে নারী-পুরুষের সম্পর্ক, তার টানাপোড়েন এবং তারই অন্তঃস্থিত ভেজাল-নির্ভেজালের কারবার নিয়ে। তবু_এ সংগ্রহের লেখাগুলি পড়লে বোঝা যায়_ তাঁর জানা সেই সসীম জগতের সীমাই কত-না অসীম, অজানাকে জানা বোঝার আগ্রহে কত-না অবিচল। আর এই লিখে যাওয়া_সে তো কেবলই রচনাপ্রসব নয়, মাঝে মাঝেই তা এত উঁকি মারে সমাজ-দর্শন, পুরুষতন্ত্রের পরাক্রান্ত ধাঁচাটি ধরে টান মারার দুঃসাহস, এমনকী দক্ষিণের খোলা জানালা দিয়ে ঢুকে পড়া উতল হাওয়াও। সাগরে ঢেউ গুনতে গুনতে লেখক কখন যে পাঠক হয়ে যান, আর পাঠক লেখক, তার খেয়াল কে রাখে!
প্রভাতী ভট্টাচার্য
চট্টগ্রামের এক বর্ধিষ্ণু গ্রামে মামাবাড়িতে বিদ্যোৎসাহী দাদা-দিদিদের সঙ্গে বড়ো হয়ে উঠছিল রূপা। শিল্পোদ্যোগী পিতার সাহচর্য ও স্নেহ সেই মেয়েবেলায় এনে দিয়েছিল সোনালি রোদ্দুর। পিতার পথ ধরেই রূপা আপন করে নিয়েছিল সংগীত-সাহিত্য–শিল্পকলার বিমূর্ত জগতকে। দেশভাগ বদলে দিল তার ছন্দোময় জীবনের যাত্রাপথকে। সাগরপাড়ি দিয়ে রূপারা এল কলকাতায়। তারপর? প্রভাতী ভট্টাচার্যর এই প্রথম প্রকাশিত উপন্যাসে এক অদ্ভুত স্মৃতিমেদুর গদ্য আমাদের একাত্ম করে দেয় রূপার জীবনের সঙ্গে। তার জীবনযুদ্ধ হয়ে ওঠে আমাদেরই প্রতিদিন। আর সেই যাত্রাপথে রয়ে যায় সমসময়ের পদচিহ্ন। জীবনের এই জলছবি কখনো কখনো আবেগবিহ্বল আবার কখনো তা অশ্রুত কোনো রুদ্ধসংগীত।
অন্নদাশঙ্কর রায়
অন্নদাশঙ্কর রায়ের তিনটি উপন্যাস আগুন নিয়ে খেলা, পুতুল নিয়ে খেলা এবং কন্যা-র সংকলন এই গ্রন্থ। যেখানে তৃতীয় গ্রন্থের চার পুরুষ চরিত্রের অন্বিষ্ট ‘Eternal Feminine’, প্রথম দুই উপন্যাসের কাসানোভা নায়ক কল্যাণ সোমের অন্বেষণ এমন এক নারীর জন্য যে তার ‘চরিত্রহীন’, ‘ব্যভিচারী’ অতীত সম্পর্কে সম্যকভাবে অবহিত ও অবগত হয়েও তার স্ত্রী হতে রাজি হবে।
বর্ণনাকৌশলের অভিনবত্বে, কৌতূহলোদ্দীপক চরিত্র ও প্লটনির্মাণের দক্ষতায়, আখ্যানের গভীরে অন্তঃসলিলা নদীর মতো দর্শনের প্রবহমানতায় ব্যতিক্রমী এই তিনটি আধুনিক উপন্যাস বাংলা কথাসাহিত্যের চিরন্তন সম্পদ।
প্রাককথন নিধুভূষণ হাজরা
জ্ঞানদানন্দিনী দেবী সম্পাদিত বালক পত্রিকায় ১২৯২ বঙ্গাব্দের (১৮৮৫ সালে) বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ পরপর দুটি সংখ্যায় প্রকাশিত হয় একটি বড়ো গল্প_মুকুট। ত্রিপুরার প্রাচীন ইতিহাসভিত্তিক এই গল্পটির লেখক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কবির বয়স তখন চব্বিশ। লেখার আকর সংগ্রহের অন্য তিনি চিঠি লেখেন ত্রিপুরার মহারাজা বীরচন্দ্র মাণিক্যকে। শুরু হয় এক বন্ধুতা যার তাপর্য বহুমুখী। গল্প হিসেবে ‘মুকুট’ হয়তো বিদগ্ধ পাঠককে মুগ্ধ করেব না, কিন্তু শিশুশিক্ষার উপকরণ হিসেবে এর মূল্য অনেক। কবির নিজের ভাষায় : ‘জীবনচরিত বা ইতিহাস হইতে বেশ ছোটো ছোটো anecdote সংগ্রহ করিয়া দিলে ছেলেদের পড়াইবার বিশেষ সুবিধা হয়।’ রবীন্দ্রনাথের অনুমান অভ্রান্ত ছিল। গল্প হিসেবে মুকুট জনপ্রিয় হয় এবং ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দে কবি এর নাট্যরূপ দেন। উদ্দেশ্য ছিল ব্রহ্মচর্যাশ্রমের বালকদের দিয়ে সে-নাটকের অভিনয় করানো। এই গ্রন্থে ‘মুকুট’-এর গল্প ও নাট্য_উভয় রূপই সংকলিত হল আজকের ছেলেমেয়েদের ‘ত্যাগের বীর্যের অধ্যবসায়ের ধর্ম্মনিষ্ঠার সত্যপরায়ণতার’ মন্ত্রে দীক্ষিত করতে।
Reviews
There are no reviews yet.