Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
মোল্লা নাসিরুদ্দিনের গল্প (তৃতীয় খণ্ড) / MOLLA NASIRUDDINER GALPO (Volume 3)
₹200.00CHILDREN COMICS BOOK
₹250.00 ₹200.00
CHILDREN COMICS BOOK
চিত্রনাট্য ও ছবি সুযোগ বন্দ্যোপাধ্যায়
পেশায় চিত্রশিল্পী ও চিত্রনাট্যকার সুযোগ বন্দ্যোপাধ্যায় সুযোগ পেলেই নিজের কথায় ও সুরে বেঁধে ফেলেন গান। শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের অদ্ভুতুড়ে সিরিজ-এর কাহিনিগুলি সুযোগের চিত্রনাট্য ও ছবিতে পারুল কমিক্স হিসেবে ইতিমধ্যেই জনপ্রিয়। মৌলিক কমিক্সের জন্য পেয়েছেন নারায়ণ দেবনাথ পুরস্কার।
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
মনোজদের বাড়িটাই অদ্ভুদ ।এখানে গোরুর নাম হ্যারিকেন, এখানকার পাঁচিলে যে-কাক উড়ে এসে বসে, সেও নাকি সংস্কৃত জানে। |
সম্ভবত পৃথিবীর মানুষকে দু-ভাগে ভাগ করা যায়। এক যারা প্যারিস দেখেছে; দুই যারা প্যরিস দেখেনি। সম্ভবত পৃথিবীর সব কবিকেও দু-ভাগে ভাগ করা যায়। এক যাদের মাতৃভূমি শুধু তাদের নিজেরই দেশ: দুই যাদের মাতৃভূমি তাদের নিজের দেশ ছাড়াও তার একটি শহর_ প্যারিস। ইতিহাসে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকার মতন শহর প্যারিস নয়, উলটে ইতিহাসই এখানে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকে। এখানে কেউ নারীর হাত ধরে প্রবিষ্ট হয়ে অবশেষে কবিতা, শিল্প কিংবা দর্শনের হাত মুঠো করে ধরে নিষ্ক্রান্ত হয়। আবার কেউ কবিতা, শিল্প বা দর্শনের হাত পাকড়ে ঢোকে এবং বার হয় নারীর আঁচল আঁকড়ে। প্যারিস নারীর মতন টানে, প্যারিসের নারীরা নিয়তির মতন টানে। আর সেই টানে। আর সেই টানে অভিমন্যুর মতো চক্রব্যূহে প্রবিষ্ট লেখক আর নিষ্ক্রান্ত হতে পারেন না কুহকিনী এ শহরের মায়াজাল থেকে। প্যারিস তাই তাঁর কাছে সতেরোশো উননব্বই-এর লঁসিয়ঁ রেজি্ম, য়ুগো, কিংবা মালার্মের লিতেরাচুর, দেরিদার অবিনির্মাণ, পাস্কালের হৃদয়ের যুক্তি, গোদার-কে বোঝার বৃথা চেষ্টা, ক্রফোর ফ্রিজ শট, পোলানস্কির, জীবনসিনেমা, ব্রিজিং বার্ডোর লাস্য, কামুর ফুটবল, পারফিউমের সুগন্ধ, কনিয়াকের ঘ্রাণ আর রাতের আলো-আধারিতে উদ্দাম স্ট্রিপটিজ্। কাল থেকে শুরু হয়ে আজ ছুঁয়ে প্যারিস প্রবহমান আগামী কালে। চিরযৌবনা এ নগরীর শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও মননের মায়াবী রূপকথা প্যারিসপ্রেমিক লেখকের কলমে।
শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
চিত্রনাট্য ও ছবি: সুযোগ বন্দ্যোপাধ্যায়
বিধু দারোগা এলাকার লোককে দেখিয়ে দেবেন তাঁর ভয়ে বাঘে-গোরুতে একঘাটে জল খায়। হারু মণ্ডল নিয়ে এল তার গোরু। সার্কাস থেকে আনা হল বাঘ। সে এক কেলেঙ্কারি কাণ্ড! তারপর? জানতে গেলে উলটোতেই হবে বিধু দারোগা-র পাতা।
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
অজ পাড়াগাঁয়ের ছেলে হলে কী হবে, ছেলেবেলা থেকেই শঙ্কেরর দু-চোখ জুড়ে অ্যাডভেঞ্চারের স্বপ্ন। লিভিংস্টোনের মতো সেও চায় আফ্রিকা অভিযানে বেরিয়ে পড়তে। কিন্তু অভাবের সংসারে একটা চাকরি না-হলে আর চলছে না। তার ভাগ্যে কি তাহলে ঝুলছে শ্যামনগরের জুটমিলে কলমপেষা কেরানির বৃত্তি? এমন সময় অভানীয় ভাবেই উগান্ডা রেলওয়েতে কাজ জুটে যায় শঙ্করের। তারপর মেলে জনহীন এক প্রান্তরে স্টেশনমাস্টারের চাকরি। কখনো পশুরাজ সিংহ আবার কখনো-বা আফ্রিকার ক্রূরতম সর্প ব্ল্যাকমাম্বার মোকাবিলা করতে করতে দিন কাটে শঙ্করের। এমন সময় হঠাৎ-ই নাটকীয়ভাবে তার দেখা হয় মধ্যবয়সী পোর্তুগিজ অভিযাত্রী দিয়েগো আলভারেজ-এর সঙ্গে। দু-জনে মিলে খুঁজতে বেরোয় রিখটারসভেল্ট পর্বতমালায় চাঁদের পাহাড়। হলুদ হিরের খনি নাকি লুকিয়ে আছে সেখানেই। কী হয় তারপর ? জানতে গেলে পড়তে হবে বিভূতিভূষণের এই কিশোর ক্লাসিক।
অক্ষয়কুমার মৈত্রেয়
আপনি ওকালতিটা ছাড়ুন। চুপচাপ বসিয়া পড়ুন। মাঠের কোণে আসিয়া একটি কুটির বাঁধুন। তারপরে হবিষ্যান্ন খাইয়া খাগড়ার কলম ধরিয়া তালপাতে ভারতবর্ষের ইতিহাসকথা লিপিবদ্ধ করুন, ত্রিশ কোটি নর-নারীর আশীর্বাদভাজন হইবেন। যাঁর সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ এ মন্তব্য করেছেন, তিনি অক্ষয়কুমার মৈত্রেয়। একনিষ্ঠ স্বদেশহিতৈষী ও সত্যনিষ্ঠ ইতিহাসচর্চার অনুরাগী অক্ষয়কুমার ভারতের জাতীয়তাবাদী ইতিহাসচর্চায় এক অবিস্মরণীয় ব্যক্তিত্ব। দলিল দস্তাবেজ নির্ভর যুক্তিবাদী ইতিহাস রচনায় তিনি অগ্রদূতের ভূমিকা পালন করেছিলেন। সাহিত্যকে বাহন করে পরিক্রমা করেছেন ইতিহাসের পথ। স্বভাবতই ভাষা, রচনানৈপুণ্য ও যুক্তিনিষ্ঠ ইতিহাসচিন্তার ছাপ রয়ে গেছে তাঁর সৃজনশীল রচনার পাতায় পাতায়। শুধু ঐতিহাসিক সাহিত্যিকের ভূমিকাতেই নয়, অক্ষয়কুমার বিদ্বজনের সম্ভ্রম অর্জন করেছিলেন প্রত্নতাত্ত্বিক, শিল্প-সমালোচক, বাগ্মী ও স্বদেশপ্রেমী হিসেবেও। তাঁর সেই বহুমুখী প্রতিভার একত্র সমাবেশ ঘটেছে এ গ্রন্থে। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রদত্ত তাঁর অভিভাষণ ও চিঠিপত্র এই মনীষীর মননের জগতে প্রবেশের সন্ধান পথ। আর ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণা সেই পথের প্রবেশদ্বার। ঐতিহাসিক প্রত্নতাত্ত্বিক-সাহিত্যিক-বাগ্মী অক্ষয়কুমারকে জানতে ও তাঁর অনুসন্ধিৎসার পরিচয়লাভ করতে এ গ্রন্থ বাঙালির ইতিহাসচর্চার ক্ষেত্রে নবতম সংযোজন।
ভজুরাম মেমোরিয়াল স্কুলের অঙ্কের মাস্টারমশাই জয়পতাকাবাবুকে দেখে বীর বলে আদৌ মনে হয় না। কিন্তু তিনিই চমকে দিলেন যখন খেলার মাঠে একদিন মোলাকাত হয়ে গেল শহরের সবচেয়ে সাংঘাতিক জীব কালুর সঙ্গে। ভয়ংকর সেই ষাঁড়ের মুখোমুখি দিব্যি লড়ে গেলেন জয়পতাকাবাবু। কিন্তু শেষরক্ষা হল না। কালুর গুঁতোয় উড়ে গেলেন তিনি। শূন্যে বার দুই সামারসল্ট খেয়ে শেষমেশ সওয়ার হলেন সেই কালুরই পিঠে! দর্শকমণ্ডলীর তুমুল হর্ষধ্বনির মধ্যে জয়পতাকাবাবুকে পিঠে নিয়ে দিগবিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে ছুটতে থাকল কালু। শহর পেরিয়ে ঢুকে পড়ল পটাশগড়ের ভয়াবহ জঙ্গলে। তারপর? রোমহর্ষক সেই ঘটনা জানতে হলে পড়তেই হবে পটাশগড়ের ভয়াবহ জঙ্গলে ।
Reviews
There are no reviews yet.