"রতনতনু ঘাটীর জন্ম ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দের ৩০ জুন অবিভক্ত মেদিনীপুর জেলায়। বাবা ও মা স্বর্গত সন্তোষকুমার এবং সুভদ্রা।
বাংলা সাহিত্যে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। সাংবাদিক হিসেবে কর্মজীবন শুরু আনন্দবাজার পত্রিকা-য় ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে। ২০১৩ খ্রিস্টাব্দে আনন্দমেলা পত্রিকার সহ-সম্পাদকের পদ থেকে অবসরগ্রহণ।
ছড়া-কবিতা, গল্প, উপন্যাস ও নাটক লেখেন। সত্তরটিরও বেশি বই প্রকাশিত। প্রতিবেশী রাষ্ট্র বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত কুড়িটি বই। ইংরেজি এবং ওড়িয়া ভাষায় তাঁর লেখা অনূদিত হয়েছে। তাঁর সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়েছে দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা-সমৃদ্ধ পঁয়ত্রিশটিরও বেশি নানা বিষয়ের বই।
শিশুসাহিত্যে বিশিষ্ট অবদানের জন্য পেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ সরকার কর্তৃক উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী পুরস্কার, সমগ্র শিশুসাহিত্যের জন্যে দি এশিয়াটিক সোসাইটি কলকাতা এবং পারুল প্রকাশনীর যৌথ শিশুসাহিত্য পুরস্কার, হলদিয়া পৌরসভা কর্তৃক নাগরিক সংবর্ধনা। এ ছাড়াও পেয়েছেন মেদিনীপুর রত্ন সম্মান, শুভম বুকস শিশুসাহিত্য পুরস্কার, আন্তর্জাতিক রূপসীবাংলা পুরস্কার, নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী স্মৃতি পুরস্কার, সোপান শিশুসাহিত্য পুরস্কার-সহ অনেক সম্মাননা।"
শিশুসাহিত্যে জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত সুনির্মল চক্রবর্তী গুজরাটি লোককথার বিপুল সম্ভার থেকে আমাদের জন্য উদ্ধার করে এনেছেন মোট ৭টি গল্প। সাতরঙা রামধনুর মতোই রঙিন তারা। আজকের ছোটোদের কাছে তো বটেই, কখনো যাঁরা ছোটো ছিলেন- তাঁদের কাছেও চিরকালীন এই লোককথাগুলির অবেদন ফুরিয়ে যাওয়ার নয়।
নিপুর ঘরের খাটের তলায় আশ্চর্য একটা রহস্যময় ক্রিকেট বল, মধুপুরের ‘দীন কুটির’ নামের সেই বিশাল বাড়ি, নস্যির মতো রঙের বটুকদাদার কুকুর জিপসি, ঘোড়ায় চেপে রুগি দেখতে যাওয়া ভরত ডাক্তার, এমন সব রহস্যময় চরিত্রে ভরা তাঁর এই বইয়ের গল্পগুলি।
Reviews
There are no reviews yet.