Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
₹140.00
Amader Itihas O Paribesh-2 / আমাদের ইতিহাস ও পরিবেশ – ২
7 in stock
Related products
সাময়িক পত্রের আলোকে প্রথম মহাযুদ্ধ (Samayik patrer aloke pratham mahayuddha)
সংকলন ও সম্পাদনা বারিদবরণ ঘোষ
প্রথম মহাযুদ্ধের আরম্ভ ১৯১৪ সালের জুলাইয়ে। সেটা ১৩২১ বঙ্গাব্দের শ্রাবণ মাস। সাত সমুদ্র তেরো নদী পেরিয়ে ভারতবর্ষের সে মহাসমরের সংবাদ এসে পৌঁছোয়। যুদ্ধের খবর প্রথম উল্লেখযোগ্যভাবে প্রকাশিত হয় ঠাকুরবাড়ির মাসিক পত্রিকা ভারতী-তে। তারপর একে একে ভারতবর্ষ, প্রবাসী, মাসিক বসুমতী, সমর-সংবাদ প্রভৃতি বিভিন্ন পত্রপত্রিকার মহাযুদ্ধের সংবাদ প্রকাশিত হতে থাকে। ভারতী—তেই সে বছর ‘বর্তমান ইউরোপীয় সমর’ নাম এক দীর্ঘ নিবন্ধ প্রকাশিত হয়। বাংলা সাময়িক পত্রপত্রিকার যুদ্ধ বিষয়ক যেসকল লেখা প্রকাশিত হয়, তার কিছু স্মৃতিমূলক_ প্রত্যক্ষভাবে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন যাঁরা তাঁদের জার্নাল ও চিঠি। আবার কোনো কোনো লেখায় আমরা পাই যু্দ্ধে বিষয়ক বিশ্লেষণধর্মী প্রবন্ধ-নিবন্ধ। এ ছাড়াও মিলবে স্বদেশ থেকে বহুদূরে যুদ্ধে ময়দানে যা ঘটে চলেছে তার তাৎক্ষণিক বিবরণ ও সেইসঙ্গে যু্দ্ধপ্রকরণ নিয়ে অনুসন্ধানী নিবন্ধও। এই মহাযুদ্ধে গোটা বিশ্ব দুই শিবিরে বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল। একদিকে ছিল ইংল্যান্ড, বেলজিয়াম, ইটালি সার্বিয়া, রাশিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশ, অন্যদিকে জার্মানি, অস্ট্রিয়া, বুলগেরিয়া, তুর্কস্থান প্রমুখ শক্তি। কিন্তু প্রথম মহাযুদ্ধের আনুপূর্বিক ইতিহাস বিবৃত করা এই গ্রন্থের উদ্দেশ্য নয়। এই মহাযুদ্ধে ভারতবর্ষের ভূমিকাও আমাদের আলোচনার পরিধিভুক্ত হয়নি। বঙ্গসন্তান হিসেবে যে প্রশ্ন আমাদের মনে উঠে আসে_ বাঙালিরা কি এতে শামিল হয়েছিলেন ? তার উত্তর খুঁজতে গিয়ে সমসাময়িক বাংলা পত্রপত্রিকায় যুদ্ধ বিষয়ক সংবাদাদি সংগ্রহ করার পর যা পাওয়া গেল, তার ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম। একদিকে এই সংকলন খোঁজ দেয় প্রথম মহাযুদ্ধের কারণে উদ্ভুত আন্তর্জাতিক পরিস্থিতির দেশীয় মূল্যায়নের। অন্যদিকে তা আঘাত করে ‘বাঙালি ভীরুজাতি’_এই ভ্রান্ত ধারণার মূলে। আমরা জানতে পারি, বাঙালির শুধু দলে দলে এই মহাসমরে যোগদানই করেননি, তাঁদের রক্তে রাঙা হয়ে উঠেছিল বহু বিদেশি যুদ্ধপ্রান্তর।
বাংলার ঐতিহ্য কলকাতার অহংকার / BANGLAR OITIJYA KOLKATAR AHANKAR
পল্লব মিত্র
কলকাতা একদিন কল্লোলিনী তিলোত্তমা হবে। কবি জীবনানন্দ দাশের একথা অক্ষরে সত্য হয়ে উঠেছে আজ। তিন শতাব্দী পেরোনো কলকাতার মুখে পড়েছে অহংকারের আলো। এ অহংকার ঐতিহ্যের। ঐতিহ্যশালী কলকাতার যত্রতত্র ছড়িয়ে আছে কত না মহার্ঘ্য সম্পদ। কত ঐতিহাসিক স্থান। এই গ্রন্থের পাতায় পাতায় তারই তত্ত্ব ও তথ্য সমৃদ্ধ উল্লেখ। মহাকরণ, শহিদ মিনার, হাওড়া ব্রিজ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় জোড়াসাঁকোর ঠাকুর বাড়ি, স্বামিজির বাসভবন, এশিয়াটিক সোসাইটি, চিড়িয়াখানা প্রভৃতি স্মৃতিবিজড়িত স্নানগুলির পুরাতাত্ত্বিক মূল্য নির্ধারিত হয়েছে লেখক গবেষক পল্লব মিত্রের সৃজনশীল প্রয়াসে।
গিরিশচন্দ্র, অমরেন্দ্রনাথ, অর্ধেন্দুশেখর (GIRISHCHANDRA, AMORENDRANATH, ARDHENDUSEKHAR
গিরিশচন্দ্র, অমরেন্দ্রনাথ, অর্ধেন্দুশেখর (GIRISHCHANDRA, AMORENDRANATH, ARDHENDUSEKHAR
বাংলা রঙ্গমঞ্চ সংক্রান্ত উপেন্দ্রনাথ বিদ্যাভূষণ বিরচিত তিনটি গ্রন্থের সংকলন এই সংকলনে I
ASSAME VASHA ANDOLAN O BANGALI PRASANGA 1947-1961
সমসাময়িক সংবাদপত্রে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে অসমে ভাষা আন্দোলন ও বাঙালি – প্রসঙ্গের এক কালানুক্রমি প্রামান্য দলিল এই বই
রক্তে রাঙা জলিয়ানওয়ালাবাগ / RAKTE RANGA JALIYAVOYALABAG
পুরঞ্জন চক্রবর্তী
১৩ এপ্রিল ১৯১৯ সালে অমৃতসরের জালিয়ানওয়ালাবাগে অহিংস এক সমাবেশের ওপর চলল গুলি। ১৬৫০ রাউন্ড। প্রাণ গেল হাজারেরও বেশি নরনারীর। নারকীয় এই গণহত্যা ভারতে ব্রিটিশ শাসনের ইতিহাস সবচেয়ে কলঙ্কজনক অধ্যায়। জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের আনুপূর্বিক ইতিহাস এবং তার ফলশ্রুতি এই গ্রন্থে আলোচিত হয়েছে কথোপকথনের মাধ্যমে।
Reviews
There are no reviews yet.