শতরূপা সেনগুপ্ত / Shatarupa Sengupta
"শতরূপা সেনগুপ্তর জন্ম ১৯৫৮ সালে, কলকাতায় ৭৭ নং বেলতলা রোডের বাড়িতে। পিতামহ কালিদাস গুপ্ত, পিতামহী সাহিত্যসম্রাজ্ঞী আশাপূর্ণা দেবী। পিতা সুশান্ত গুপ্ত এবং মাতা নূপুর গুপ্ত। নিবিড় সাহিত্যিক আবহে অতিবাহিত হয় লেখিকার বাল্যকাল। প্রেমেন্দ্র মিত্র, গজেন্দ্রকুমার মিত্র, বনফুল, নরেন্দ্র দেব, রাধারাণী দেবী, লীলা মজুমদার প্রমুখ বহু স্বনামধন্য সাহিত্যিকের স্নেহধন্যা শতরূপার সাহিত্যের প্রতি দুর্নিবার আকর্ষণ ছোটোবেলা থেকেই। অল্পবয়সে লেখা তাঁর ছড়া-কবিতাও বেশ উপভোগ্য। এর মধ্যে কিছু লেখা প্রকাশিত হয়েছিল তৎকালীন পত্রপত্রিকায়। ১৯৮১ সালে প্রবীরকুমার সেনগুপ্তর সঙ্গে বিবাহ। বিবাহের পরেও অব্যাহত পড়াশোনা। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। সাহিত্যানুরাগী শতরূপার বিশেষ আগ্রহ আছে গান, ছবি আঁকা, রান্না ও ভ্রমণ প্রসঙ্গে। 'গীতবিতান' সংগীত শিক্ষায়তনের ছাত্রী ছিলেন তিনি। এ কথা অনস্বীকার্য যে, তাঁর পারিবারিক সাহিত্যিক আবহের কেন্দ্রে ছিলেন স্বয়ং আশাপূর্ণা দেবী। তিনিই লেখিকার অনুপ্রেরণা। শতরূপার প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা পাঁচ।"
শতরূপা সেনগুপ্তর জন্ম ১৯৫৮ সালে, কলকাতায় ৭৭ নং বেলতলা রোডের বাড়িতে।
পিতামহ কালিদাস গুপ্ত, পিতামহী সাহিত্যসম্রাজ্ঞী আশাপূর্ণা দেবী। পিতা সুশান্ত গুপ্ত এবং মাতা নূপুর গুপ্ত। নিবিড় সাহিত্যিক আবহে অতিবাহিত হয় লেখিকার বাল্যকাল। প্রেমেন্দ্র মিত্র, গজেন্দ্রকুমার মিত্র, বনফুল, নরেন্দ্র দেব, রাধারাণী দেবী, লীলা মজুমদার প্রমুখ বহু স্বনামধন্য সাহিত্যিকের স্নেহধন্যা শতরূপার সাহিত্যের প্রতি দুর্নিবার আকর্ষণ ছোটোবেলা থেকেই। অল্পবয়সে লেখা তাঁর ছড়া-কবিতাও বেশ উপভোগ্য। এর মধ্যে কিছু লেখা প্রকাশিত হয়েছিল তৎকালীন পত্রপত্রিকায়।
১৯৮১ সালে প্রবীরকুমার সেনগুপ্তর সঙ্গে বিবাহ। বিবাহের পরেও অব্যাহত পড়াশোনা। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন।
সাহিত্যানুরাগী শতরূপার বিশেষ আগ্রহ আছে গান, ছবি আঁকা, রান্না ও ভ্রমণ প্রসঙ্গে। 'গীতবিতান' সংগীত শিক্ষায়তনের ছাত্রী ছিলেন তিনি।
এ কথা অনস্বীকার্য যে, তাঁর পারিবারিক সাহিত্যিক আবহের কেন্দ্রে ছিলেন স্বয়ং আশাপূর্ণা দেবী। তিনিই লেখিকার অনুপ্রেরণা।
শতরূপার প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা পাঁচ।