বিশ্বরূপ ভৌমিক
পৃথিবীর প্রথম মানুষ-রোবট রোবু-ওয়ানকে নিয়ে ঝিলের ধারে পিকনিকে গিয়েছিল দুই দস্যি যমজ ভাই-বোন_রুকু টুকু। একটা টিলার ওপর খোঁড়াখুড়ি করতেই ভূমিকম্প! কী হল তারপর জানতে গেলে পড়তেই হবে ছোটোদের রুদ্ধশ্বাস কমিকস ডাইনোসরের ডিম!
Subtotal : ₹1,564.00
₹250.00 ₹200.00
বিশ্বরূপ ভৌমিক
পৃথিবীর প্রথম মানুষ-রোবট রোবু-ওয়ানকে নিয়ে ঝিলের ধারে পিকনিকে গিয়েছিল দুই দস্যি যমজ ভাই-বোন_রুকু টুকু। একটা টিলার ওপর খোঁড়াখুড়ি করতেই ভূমিকম্প! কী হল তারপর জানতে গেলে পড়তেই হবে ছোটোদের রুদ্ধশ্বাস কমিকস ডাইনোসরের ডিম!
বিশ্বরূপ ভৌমিক
পৃথিবীর প্রথম মানুষ-রোবট রোবু-ওয়ানকে নিয়ে ঝিলের ধারে পিকনিকে গিয়েছিল দুই দস্যি যমজ ভাই-বোন_রুকু টুকু। একটা টিলার ওপর খোঁড়াখুড়ি করতেই ভূমিকম্প! কী হল তারপর জানতে গেলে পড়তেই হবে ছোটোদের রুদ্ধশ্বাস কমিকস ডাইনোসরের ডিম!
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
চিত্রনাট্য ও ছবি: সুযোগ বন্দ্যোপাধ্যায়
পাগলা দাশুকে কে না-চেনে? যেমন অদ্ভুত তার কথাবার্তা, তেমনই বিটকেল তার আচার-আচরণ! চেহারায়, কথাবার্তায়, চালচলনেই বোঝা যায় তার মাথায় একটু ছিট আছে! কিন্তু বোকা সে একেবারেই নয়। অঙ্ক কষার সময় দিব্যি তার মাথা খোলে! আর বন্ধুদের বোকা বানিয়ে তামাশা দেখার জন্য এমন ফন্দি দাশু বার করে, যে তার বুদ্ধির তারিফ না-করে পারা যায় না!
সম্পাদনা: জীবানন্দ চট্টোপাধ্যায়
হুতোম পেঁচার নকশা-র প্রকৃত লেখক কে? শতবর্ষ পূর্বে এ নিয়ে প্রথম প্রশ্ন উঠেছিল। শতবর্ষ পেরিয়ে হুতোমের প্রকৃত পরিচয়ের সন্ধানে আজও অনুসন্ধিৎসু বিবিদিষু পাঠক।এ গ্রন্থে সেই অনুসন্ধানে ব্রতী এক জিজ্ঞাসু পথিক।
পটলডাঙার টেনিদা ও তার তিন শাগরেদ প্যালা , ক্যাবলা আর হাবুল এবার নাকানিচোবানি খাচ্ছে তিন-তিনটে রোমহর্ষক কিন্তু মজাদার অ্যাডভেঞ্চারে ।
অক্ষয়কুমার মৈত্রেয়
আপনি ওকালতিটা ছাড়ুন। চুপচাপ বসিয়া পড়ুন। মাঠের কোণে আসিয়া একটি কুটির বাঁধুন। তারপরে হবিষ্যান্ন খাইয়া খাগড়ার কলম ধরিয়া তালপাতে ভারতবর্ষের ইতিহাসকথা লিপিবদ্ধ করুন, ত্রিশ কোটি নর-নারীর আশীর্বাদভাজন হইবেন। যাঁর সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ এ মন্তব্য করেছেন, তিনি অক্ষয়কুমার মৈত্রেয়। একনিষ্ঠ স্বদেশহিতৈষী ও সত্যনিষ্ঠ ইতিহাসচর্চার অনুরাগী অক্ষয়কুমার ভারতের জাতীয়তাবাদী ইতিহাসচর্চায় এক অবিস্মরণীয় ব্যক্তিত্ব। দলিল দস্তাবেজ নির্ভর যুক্তিবাদী ইতিহাস রচনায় তিনি অগ্রদূতের ভূমিকা পালন করেছিলেন। সাহিত্যকে বাহন করে পরিক্রমা করেছেন ইতিহাসের পথ। স্বভাবতই ভাষা, রচনানৈপুণ্য ও যুক্তিনিষ্ঠ ইতিহাসচিন্তার ছাপ রয়ে গেছে তাঁর সৃজনশীল রচনার পাতায় পাতায়। শুধু ঐতিহাসিক সাহিত্যিকের ভূমিকাতেই নয়, অক্ষয়কুমার বিদ্বজনের সম্ভ্রম অর্জন করেছিলেন প্রত্নতাত্ত্বিক, শিল্প-সমালোচক, বাগ্মী ও স্বদেশপ্রেমী হিসেবেও। তাঁর সেই বহুমুখী প্রতিভার একত্র সমাবেশ ঘটেছে এ গ্রন্থে। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রদত্ত তাঁর অভিভাষণ ও চিঠিপত্র এই মনীষীর মননের জগতে প্রবেশের সন্ধান পথ। আর ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণা সেই পথের প্রবেশদ্বার। ঐতিহাসিক প্রত্নতাত্ত্বিক-সাহিত্যিক-বাগ্মী অক্ষয়কুমারকে জানতে ও তাঁর অনুসন্ধিৎসার পরিচয়লাভ করতে এ গ্রন্থ বাঙালির ইতিহাসচর্চার ক্ষেত্রে নবতম সংযোজন।
শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
চিত্রনাট্য ও ছবি: সুযোগ বন্দ্যোপাধ্যায়
স্কুলের পরীক্ষায় অঙ্কে তেরো পাওয়ামাত্রই বুরুনের চেনা পৃথিবীটা যায় উলটেপালটে। না, ধোলাই বা রামধোলাই নয়, বাবার নির্দেশে বাড়ির সবাই বুরুনকে বয়কট করে। দাদু রাম কবিরাজ ছাড়া আর কেউ তাকে ভালোবাসে না_বুঝতে পারে অভিমানী বুরুন। হাঁটতে হাঁটতে সে হাজির হয় গোঁসাইদের পোড়োবাগানে। সেখানে দেখা হয় নিধিরামের সঙ্গে। কে নিধিরাম? সে কি কোনো ভূত ? নাকি বুরুনের অদ্ভূতুড়ে নতুন দোস্ত?
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
অজ পাড়াগাঁয়ের ছেলে হলে কী হবে, ছেলেবেলা থেকেই শঙ্কেরর দু-চোখ জুড়ে অ্যাডভেঞ্চারের স্বপ্ন। লিভিংস্টোনের মতো সেও চায় আফ্রিকা অভিযানে বেরিয়ে পড়তে। কিন্তু অভাবের সংসারে একটা চাকরি না-হলে আর চলছে না। তার ভাগ্যে কি তাহলে ঝুলছে শ্যামনগরের জুটমিলে কলমপেষা কেরানির বৃত্তি? এমন সময় অভানীয় ভাবেই উগান্ডা রেলওয়েতে কাজ জুটে যায় শঙ্করের। তারপর মেলে জনহীন এক প্রান্তরে স্টেশনমাস্টারের চাকরি। কখনো পশুরাজ সিংহ আবার কখনো-বা আফ্রিকার ক্রূরতম সর্প ব্ল্যাকমাম্বার মোকাবিলা করতে করতে দিন কাটে শঙ্করের। এমন সময় হঠাৎ-ই নাটকীয়ভাবে তার দেখা হয় মধ্যবয়সী পোর্তুগিজ অভিযাত্রী দিয়েগো আলভারেজ-এর সঙ্গে। দু-জনে মিলে খুঁজতে বেরোয় রিখটারসভেল্ট পর্বতমালায় চাঁদের পাহাড়। হলুদ হিরের খনি নাকি লুকিয়ে আছে সেখানেই। কী হয় তারপর ? জানতে গেলে পড়তে হবে বিভূতিভূষণের এই কিশোর ক্লাসিক।
Reviews
There are no reviews yet.