সম্পাদনা: জীবানন্দ চট্টোপাধ্যায়
হুতোম পেঁচার নকশা-র প্রকৃত লেখক কে? শতবর্ষ পূর্বে এ নিয়ে প্রথম প্রশ্ন উঠেছিল। শতবর্ষ পেরিয়ে হুতোমের প্রকৃত পরিচয়ের সন্ধানে আজও অনুসন্ধিৎসু বিবিদিষু পাঠক।এ গ্রন্থে সেই অনুসন্ধানে ব্রতী এক জিজ্ঞাসু পথিক।
Subtotal : ₹760.00
₹150.00 ₹120.00
সম্পাদনা: জীবানন্দ চট্টোপাধ্যায়
হুতোম পেঁচার নকশা-র প্রকৃত লেখক কে? শতবর্ষ পূর্বে এ নিয়ে প্রথম প্রশ্ন উঠেছিল। শতবর্ষ পেরিয়ে হুতোমের প্রকৃত পরিচয়ের সন্ধানে আজও অনুসন্ধিৎসু বিবিদিষু পাঠক।এ গ্রন্থে সেই অনুসন্ধানে ব্রতী এক জিজ্ঞাসু পথিক।
সম্পাদনা: জীবানন্দ চট্টোপাধ্যায়
হুতোম পেঁচার নকশা-র প্রকৃত লেখক কে? শতবর্ষ পূর্বে এ নিয়ে প্রথম প্রশ্ন উঠেছিল। শতবর্ষ পেরিয়ে হুতোমের প্রকৃত পরিচয়ের সন্ধানে আজও অনুসন্ধিৎসু বিবিদিষু পাঠক।এ গ্রন্থে সেই অনুসন্ধানে ব্রতী এক জিজ্ঞাসু পথিক।
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
রাজেশ বসু
বাংলার সাহিত্যে কিশোরপাঠ্য মৌলিক কল্পবিজ্ঞানের কাহিনি যখন ডোডোপাখির মতোই বিলুপ্তির পথে, তখনই রাজেশ বসু লিখে ফেললেন মহাকাশের মৃত্যুদূত। একটি নয়, দুটি নয়, তিন-তিনটি রোমহর্ষক সায়েন্স ফিকশন এখানে মলাটবন্দি একসঙ্গে। প্রথম উপন্যাস মহাকাশের মৃত্যুদূত-এ কাহিনির চরিত্ররা পৌঁছে যায় ২২৮ মিলিয়ন কিলোমিটার দূরের লাল গ্রহটিতে। ফিরতি পথে মহাকাশযানে হানা দেয় এক মারণ বীজাণু। কী হয় তারপর? অভিযাত্রীরা কি পারল পৃথিবীতে ফিরে আসতে? বন্ধু শিরিনের ডাকে বিজ্ঞানী ভাস্কর এসে পৌঁছোন কায়রো শহরে। ধনকুবের বেঞ্জামিন হেস্কেলের কাছে একটি আশ্চর্য পুথি দেখার পর থেকেই একের পর এক রহস্যময় ঘটনা ঘটতে শুরু করে। মমি কি কখনও জীবন্ত হতে পারে? জানতে গেলে পড়তে হবে মমি রহস্য। শেষ উপন্যাস ইন্যুয়িতের দেশে গ্লোবাল ওয়ার্মিং-এ বিপন্ন পঁচাত্তর বছর পরের পৃথিবীর কাহিনি। এমনই এক ক্রান্তিকালে বিজ্ঞানী জেঠুর সঙ্গী হয়ে বৃতি পাড়ি দেয় উত্তর মেরু। কী হয় তারপর?
জল ও স্থলের সন্ধিরেখায় দামাল দুর্যোগে দাপিয়ে বেড়ায় যে সমুদ্রদানব, তারই নাম সুনামি। সুনামির সৃষ্টি, বৈশিষ্ট্য এবং তার ধ্বংসলীলা_ বোধের সীমানায় নিয়ে আসা জরুরি হয়ে পড়েছে এ মুহূর্তে। কিন্তু কেন? বিবিধ কারণের মধ্যে বিপর্যয় মোকাবিলা (Disaster Management)-র বিষয়টি সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। বাংলায় এই প্রথম বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে আলোচিত হল সুনামি।
সংকলন ও ভূমিকা শৈলেন ঘোষ
উপেন্দ্রকিশোর রায়চেৌধুরী (১২মে ১৮৬৩_২৩ ডিসেম্বর ১৯১৫) : শিশুসাহিত্যিক, সম্পাদক, চিত্রকর, শিল্পী, সংগীতজ্ঞ, তথা মুদ্রণশিল্প বিশারদ উপেন্দ্রকিশোরের জন্ম অবিভক্ত বঙ্গের মসুয়া গ্রামের সুবিখ্যাত রায় (পূর্বতন ‘দেনা’ বা ‘দেও’) পরিবারে। পিতা কালীনাথ (শ্যামসুন্দর মুনশি) মাতা জয়তারা। কালীনাথ ও জন্মতারার পাঁচ পুত্র, তিন কন্যার মধ্যে উপেন্দ্রকিশোর ছিলেন মধ্যম। পিতৃদত্ত নাম কামদারঞ্জন। কামদা যখন চার বছেরর শিশু, কালীনাথের জ্ঞাতিভাই জমিদার হরিকিশোর রায়চৌধুরী তাকে দত্তক নেন। নামকরণ করেন উপেন্দ্রকিশোর। মায়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে এন্ট্রান্স পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে উপেন্দ্রকিশোর কলকাতায় এসে প্রেসিডেন্সি কলেজে ভরতি হন। কিন্তু বিএ পাস করেন ক্যালকাটা মেট্রোপলিটন ইনস্টিটিউট থেকে ১৮৮৪ সালে। পরের বছরই তাঁর বিবাহ হয় ব্রাহ্মনেতা দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যায়ের জ্যেষ্ঠা কন্যা বিধুমুখী দেবীর সঙ্গে। সুখলতা, সুকুমার, পুণ্যলতা, সুবিনয় ও শান্তিলতা_তিন কন্যা, দুই পুত্রকে নিয়ে ধীরে ধীরে গড়ে ওঠে এক সুখের সংসার। মুখ্যত শিশুসাহিত্যকে কেন্দ্র করেই উপেন্দ্রকিশোরের সাহিত্যপ্রতিভার স্ফুরণ ও বিকাশ। কলেজে পড়তে পড়তেই ১৮৮৩ সালে শিশুদের পত্রিকা সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল প্রথম রচনা। পরবর্তীকালে তিনি লিখেছিলেন সখা ও সাথী, মুকুল প্রভৃতি পত্রিকাতেও। ১৮৮৫-এ প্রকাশিত হল তাঁর লেখা ছোটোদের রামায়ণ । ওই একই বছের তাঁর নিজস্ব মুদ্রণ সংস্থা U. Ray & Sons.-এর প্রতিষ্ঠা। এরপর একে একে বেরোল ছোটোদের মহাভারত, সেকালের কথা, টুনটুনির বই । ১৯১৩-য় নিজের সম্পাদনায় উপেন্দ্রকিশোর প্রকাশ করলেন ছোটোদের জন্য সচিত্র মাসিক পত্রিকা সন্দেশ, নিঃসন্দেহে যা তাঁর স্মরণীয়তম কীর্তি। এর দু-বছর আট মাস বাদে যখন তাঁর জীবনাবসান ঘটে, ততদিনে এ পত্রিকার ৩২টি সংখ্যা তাঁর সম্পাদনায় প্রকাশিত। ২২নং সুকিয়া স্ট্রিটের বাড়ি থেকে গোড়ার দিকে সন্দেশ প্রকাশিত হয়। মুদ্রক ও প্রকাশক ছিলেন ললিতমোহন গুপ্ত। পত্রিকাটি মুদ্রিত হত ৬৪/১ নং সুকিয়া স্ট্রিটে অবস্থিত লক্ষ্মী প্রিন্টিং ওয়ার্কস থেকে। ছড়া, রূপকথা, লোককথা, ইতিহাস, পুরাণ, আবিষ্কারের গল্প কিংবা নিখাদ কল্পকাহিনি_ শিশুসাহিত্যের এমন কোনো শাখার কথাই ভাবা যায় না, যা উপেন্দ্রকিশোর লেখনীর জাদুস্পর্শে নবপ্রাণে সঞ্জীবিত হয়নি। ছোটোদের রামায়ণ থেকে শুরু করে তাঁর লেখা সব গ্রন্থগুলির বাংলা শিশুসাহিত্যের চিরায়ত সম্পদ। তেমনই তাঁর গুপি গাইন বাঘা বাইন, বোকা জোলা, ঘ্যাঁঘাসু প্রমুখ চরিত্র তাদের জন্মলগ্ন থেকে শুরু করে আজ অবধি অবিস্মরণীয়।
নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়
ঝন্টিপাহাড়ির ভূতবাংলোতে ভূতের পিলে চমকানো অট্টহাসিই হোক কিংবা নীলপাহাড়ির ঝাউ-বাংলোয় কাটা মুণ্ডুর বীভৎস নাচ, পটলডাঙার চার মূর্তিকে কুপোকাত করতে পারে, এমন সাধ্য কার! টেনিদা ও তার তিন শাগরেদ প্যালা, হাবুল ও ক্যাবলা-কে নিয়ে লেখা নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের প্রথম ও তৃতীয় উপন্যাস_চার মূর্তি ও ঝাউ-বাংলোর রহস্য_এই প্রথম একসঙ্গে।
শীর্ষেন্দ মুখোপাধ্যায় সম্পাদিত
এখন রাক্ষস-খোক্কস, দত্যি-দানো, রাজপুত্র-রাজকন্যার বদলে বিজ্ঞানের পোশাকে কল্পবিজ্ঞানই এসে হাজির হয়েছে এক আধুনিক রূপকথা হয়ে। এই বইটি তেমনই পঁচিশটি রোমাঞ্চকর কল্পবিজ্ঞানের গল্প দিয়ে সাজিয়ে দেওয়া হল, যে গল্পগুলো পড়ার পর আশ্চর্য প্রযুক্তিমায়ায় ভরে থাকবে পাঠকের মন।
Reviews
There are no reviews yet.