বিদ্যাসাগর - জীবনচরিত / VIDYASAGAR JIBANCHARIT
₹160.00 × 1 
কর্মযোগী বিবেকানন্দ / KARMAYOGI VIVEKANANDA
₹160.00 × 1 Subtotal : ₹320.00
₹200.00
শুধু দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম মহিলা চিকিৎসক হিসেবে নয়, কাদম্বিনী গঙ্গোপাধ্যায় সমসময়কে আলোড়িত করেছিলেন তাঁর দৃঢ়চেতা ব্যক্তিত্ব, সুতীক্ষ্ণ সমাজ ও রাজনৈতিক সচেতনতা এবং সর্বোপরি, ভারতীয় নারীর নবজাগরণে তাঁর কালজয়ী ভূমিকাপালনের মাধ্যমে।
বর্তমান গ্রন্থে, প্রামাণ্য তথ্যাদি সহযোগে শুধু কাদম্বিনীর বিশ্বস্ত জীবনীই রচিত হয়নি, অনুসন্ধানী ও বিশ্লেষণী দৃষ্টিতে আলোকিত হয়েছে উনিশ ও বিশ শতকের এক সদাপরিবর্তনশীল দ্বান্দুিক পর্বও।
বাংলার প্রথম মহিলা চিকিৎসক কাদম্বিনী গঙ্গোপাধ্যায় সম্পর্কে বাঙালির অজ্ঞতা সীমাহীন। রবীন্দ্রনাথের সমবয়সী বিদুষী এই নারী চিকিৎসাবিজ্ঞানের সাধনায় যে বিরল কৃতিত্ব অর্জন করেছিলেন, তার তুলনা মেলা ভার। বর্তমান গ্রন্থে, প্রামাণ্য তথ্যাদি সহযোগে শুধু কাদম্বিনীর বিশ্বস্ত জীবনীই রচিত হয়নি, অনুসন্ধানী ও বিশ্লেষণী দৃষ্টিতে আলোকিত হয়েছে সমসময়ও।
কাদম্বিনীর সাফল্যকে লেখক কোনো ব্যক্তিবিশেষের একক, মসৃণ উত্তরণ হিসেবে দেখাননি। তাঁকে স্থাপন করা হয়েছে তৎকালীন বঙ্গসমাজের দ্বন্দুগুলির প্রেক্ষাপটে। সেই সুবাদে নারী হিসেবে তাঁর সংগ্রামের চিহ্নগুলি যেমন ভাস্বর হয়ে উঠেছে, তেমনই মূর্ত হয়েছে তাঁর পুরুষ সহযোদ্ধাদের প্রগতিশীল ভূমিকাও। প্রসঙ্গত, তাঁর স্বামী দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যায়ের কথা বলা যায়। সে সময়ে মেয়েদের শিক্ষাগ্রহণের বিরুদ্ধে যে সকল অযৌক্তিক যুক্তি খাড়া করা হত, এই দম্পতি তার বিপ্রতীপে দাঁড়িয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন।
১৮৮৬ সালে কাদম্বিনী কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ থেকে গ্র্যাজুয়েট অব বেঙ্গল মেডিক্যাল কলেজ ডিগ্রি পান। ১৮৯২-এ যাত্রা করেন ইংল্যান্ডের উদ্দেশে। ১৮৯৩-এ এডিনবার্গ থেকে এল আর সি পি, গ্লাসগো থেকে এল আর সি এস এবং ডাবলিন থেকে জি এফ পি এস উত্তীর্ণ হয়ে দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম মহিলা চিকিৎসক হওয়ার গৌরব অর্জন করেন। দেশে ফিরে লেডি ডাফরিন কলেজ হাসপাতাল ও ইডেন হাসপাতালে কাদম্বিনী শিশু ও মহিলাদের চিকিৎসা শুরু করেন। গরিব মহিলাদের চিকিৎসা করতেন নিজের বাড়িতে বিনা পারিশ্রমিকে। বেনিয়াটোলা লেন ও সুকিয়া স্ট্রিটে তাঁর ব্যক্তিগত চেম্বার ছিল। তিনি যে শল্যচিকিৎসাতেও পারদর্শিনী ছিলেন, তা জানা যায় বেঙ্গলি পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞাপন থেকে।
চিকিৎসাশাস্ত্রের পাশাপাশি কাদম্বিনীর উৎসাহের ক্ষেত্র ছিল বাংলার শিল্প-সংস্কৃতি। তাঁর উদ্যোগে শিকাগোতে অনুষ্ঠিত বিশ্বসংস্কৃতি মেলায় পৌঁছে গিয়েছিল বাংলার শিল্পসম্ভার। দেশের সামগ্রিক উন্নতিবিধানে রাজনীতির প্রগতিশীল ভূমিকা সম্পর্কেও তিনি অনবহিত ছিলেন না। ১৮৮৯-এ বোম্বাই-এ অনুষ্ঠিত কংগ্রেসের পঞ্চম অধিবেশনে যে ছ-জন মহিলা প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন, কাদম্বিনী ছিলেন তাঁদের অন্যতমা। ১৯০৬ সালে কলকাতায় তিনি এক মহিলা সম্মেলনের আয়োজন করেন। ১৯০৮-এ মহাত্মা গান্ধির সত্যাগ্রহ আন্দোলনের সমর্থনে আয়োজিত একটি সভায় সভাপতির আসন অলংকৃত করেন। সুদূর দক্ষিণ আফ্রিকায় ট্রানসভালের ভারতীয় শ্রমিকদের দুর্দশা দূর করতে তাঁর তহবিল সংগ্রহ অভিযানের কথা এ প্রসঙ্গে উল্লেখযোগ্য।
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
তারকাদের সম্পর্কে অজানা অনেক তথ্য যেমন জানা যাবে এ বইগুলি থেকে , তেমনি পাঠক সরাসরি শুনে নিতে পারবেন তাঁদের কথা তাঁদের নিজের মুখে I
| জাতির জনকের সার্ধশতজন্মবর্ষে আমাদের বাপুজী , তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনাই নয় , মহাত্মার প্রতি তা আমাদের বিনম্র শ্রদ্ধার্ঘ্যও। |
হেমেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত
শুধু দাতা, পরিত্রাতা অথবা দেশনেতা হিসেবে নয়, চিত্তরঞ্জন ছিলেন তাঁর সমকালে দেশর সবচেয়ে প্রখ্যাত আইনজীবী। তদুপরি, তাঁর সাহিত্যপ্রতিভার বিকাশও ঘটেছিল কবিতায়, গল্পে, প্রবন্ধে। কিন্তু এ-সকল পরিচয়ই লীন হয়ে একাত্ম হয়েছিল তাঁর ‘দেশবন্ধু’ নামে। শ্রীচৈতন্য থেকে রামমোহন, বিদ্যাসাগর, রবীন্দ্রনাথ, সুভাষচন্দ্র হয়ে মুজিবর রহমান, অমর্ত্য সেন অবধি বহু শ্রেষ্ঠ বাঙালির আবির্ভাব হয়েছে।
পুরঞ্জনপ্রসাদ চক্রবর্তী
শ্রীরামকৃষ্ণদেব সহজ, সরল ভঙ্গিতে ভক্তদের কাছে পরিবেশন করতেন নানা গল্প-কাহিনি। চাইতেন তাদের মধ্যে ঈশ্বরচেতনা এবং জীবনবোধের উন্মেষ। বইটিতে রইল তারই এক অনন্য প্রকাশ, যা রামকৃষ্ণদেবের জীবনচেতনাকে আরও প্রাঞ্জলভাবে সামনে আনবে। সাধারণ পাঠক পাবেন শ্রীরামকৃষ্ণদেবের অমৃতকথনের স্বাদ আর তার ভক্তরা পাবেন জীবনে চলার পথ।
বর্ণময় এই জীবন থেকে এ প্রজন্মের শেখার আছে হেত অনেক কিছুই, কিন্তু তার আগে ৫৫ টি দুর্লভ ছবি সই এ বই থেকে তার জেনে নিক মাটিতে পা রেখেও কিভাবে ছুয়ে ফেলা যাও, আকাশ, অসীম সম্ভাবনাময় অনন্ত ওই আকাশ.
Reviews
There are no reviews yet.