চাণক্য তাঁর দীর্ঘ কূটনৈতিক জীবনে যে সত্য উপলব্ধি করেছিলেন , তাকেই সমাজকল্যাণের প্রয়োজনে আপন প্রতিভাবলে শ্লোকাকারে লিপিবদ্ধ করেন ।
দেশকালের সীমানা পেরোনো সেই সমস্ত শাশ্বত শ্লোক আজও মানবজীবনে জাগরণের মহামন্ত্র হয়ে উঠতে পারে ।
Subtotal : ₹2,892.00
₹250.00 ₹200.00
চাণক্য তাঁর দীর্ঘ কূটনৈতিক জীবনে যে সত্য উপলব্ধি করেছিলেন , তাকেই সমাজকল্যাণের প্রয়োজনে আপন প্রতিভাবলে শ্লোকাকারে লিপিবদ্ধ করেন ।
দেশকালের সীমানা পেরোনো সেই সমস্ত শাশ্বত শ্লোক আজও মানবজীবনে জাগরণের মহামন্ত্র হয়ে উঠতে পারে ।
চাণক্য তাঁর দীর্ঘ কূটনৈতিক জীবনে যে সত্য উপলব্ধি করেছিলেন , তাকেই সমাজকল্যাণের প্রয়োজনে আপন প্রতিভাবলে শ্লোকাকারে লিপিবদ্ধ করেন ।
দেশকালের সীমানা পেরোনো সেই সমস্ত শাশ্বত শ্লোক আজও মানবজীবনে জাগরণের মহামন্ত্র হয়ে উঠতে পারে ।
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
গত শতকের বিশ থেকে চল্লিশের দশক পর্যন্ত অবিভক্ত বাংলাদেশ এক রাজপরিবারের মামলা নিয়ে আলোড়িত হয় | এর ঢেউ ভারতবর্ষ ছাড়িয়ে বিলেতের সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত প্রসারিত হয় | সেই রহস্যের বিচিত্র এবং সম্পুর্ন ইতিহাস , যাবতীয় নথিপত্র , দুষ্প্রাপ্য ছবি , নানান কবিতার উদ্ধার ইত্যাদি নিয়ে এই প্রথম বাংলায় লেখা হল
অনুবাদক: ড. তারকনাথ মল্লিক
সম্পাদনা: প্রফেসর অপূর্ব কুমার মুখোপাধ্যায়
অমলেন্দু দে
পলাশির যুদ্ধে হারিয়ে যাওয়া কয়েকটি তথ্যের অনুসন্ধানে দীর্ঘকাল ব্যাপৃত ছিলেন অধ্যাপক অমলেন্দু দে। এই যু্দ্ধ- সংক্রান্ত ভারতীয় ও বিদেশি লেখকদের মূল্যবান গ্রন্থসমূহ এবং সরকার কর্তৃক সংরক্ষিত নথিপত্রেও সেগুলির সন্ধান না পাওয়ায় তিনি আঠারো শতকের পারিবারিক কাগজপত্র অনুসন্ধান করতে থাকেন। অধ্যাপক দে বিশেষ নজর দেন সেইসব জমিদার পরিবারের নথিপত্রে, যাঁরা ১৭৫৭ কিংবা ১৭৫৮ সালে দত্তক পুত্র গ্রহণ করেছিলেন। ময়মনসিংহের জমিদার পরিবারের সঙ্গে বাংলার নবাবদের সুসম্পর্ক ছিল। অধ্যাপক দে ময়মনসিংহের ইতিহাস গ্রন্থে এমন কিছু তথ্য পান, যার সূত্র ধরে তিনি খোঁজ পেয়ে যান ইতিহাসে অনু্ল্লেখিত সিরাজউদদৌলার পুত্রের। সিরাজের সন্তান এই জমিদার পরিবারেই দত্তক পুত্র হিসেবে গৃহীত হয়েছিলেন। সিরাজের অন্যতম সেনানায়ক মোহনলাল ছিলেন সিরাজের স্ত্রী আলেয়ার দাদা। ধর্মান্তরিত হওয়ার আগে আলোয়ার নাম ছিল হীরা। সিরাজ ও হীরার এই পুত্রকে নিয়ে মোহনলাল যু্দ্ধক্ষেত্র থেকে ২৩ জুন (১৭৫৭ সাল) পালিয়ে চলে যান ময়মনসিংহ। তারপর সেখানকার জমিদার পরিবারে তাঁর আপন ভাগিনেয়কে দত্তক নেওয়ার ব্যবস্থা করেন। এই দত্তক পুত্রের নাম হল যুগলকিশোর রায়চৌধুরী। যেভাবে একের পর এক নবলব্ধ তথ্যের সাহায্যে সিরাজের পুত্র ও বংশধরদের অজানা ইতিহাস এ গ্রন্থে উন্মোচিত হয়েছে, তা এককথায় অনবদ্য। প্রসঙ্গত, মোহনলাল সম্পর্কে অধ্যাপক দে যে-সকল অজানা তথ্য সংগ্রহ করেছেন, তার ঐতিহাসিক মূল্য অনস্বীকার্য। সব মিলিয়ে, পলাশির যুদ্ধের ইতিহাস ও তাৎপর্য আলোচনায় এই গ্রন্থ এক মহামূল্যবান সংযোজন।
উপেন্দ্রচন্দ্র ভট্টাচার্য্য বিরচিত ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস এমন এক দুর্লভ গ্রন্থ যা পাঠে স্বাধীনতা আন্দোলন সম্পর্কে শুধু অবহিতই হওয়া যায় না, অনুভব করা যায় সেই সুমহান সংগ্রামের প্রাণস্পন্দন। এই ইতিহাস অভিলেখ্যগারের দলিল-দস্তাবেজ-নির্ভর নীরস, নৈর্ব্যক্তিক ইতিহাস নয়, এই ইতিহাস এক প্রত্যক্ষদর্শীর চোখ দিয়ে দেখা বিশ্বের বৃহত্তম প্রজাতন্ত্রের আবির্ভাব ইতিহাস।
ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসকে শুধু জানতে নয়, অনুভব করতে হলে এই ইতিহাসের পাঠ ও পুনঃপাঠ অপরিহার্য।
ড. সুমাহন বন্দ্যোপাধ্যায়
নৃবিজ্ঞানের বিকাশ, তার নানাদিক ও বিষয় ও পরিধি আলোচিত হয়েছে বর্তমান গ্রন্থে। পরিবার, বিবাহ, আত্মীয়তা, ধর্ম, রাজনীতি এবং অর্থনৈতিক জীবনযাত্রার মতো সামাজিক-সাংস্কৃতিক নৃবিজ্ঞানের পরিচিত বিষয়সমূহ যেমন এখানে স্থান পেয়েছে, তেমনই আলোকিত হয়েছে ভারতের আদিবাসী পরিপ্রেক্ষিত ও উন্নয়নের সমসাময়িক প্রসঙ্গও। তথ্যসংগ্রহ ও ক্ষেত্র সমীক্ষার বিভিন্ন পদ্ধতি নিয়ে মেধাবী অনুসন্ধানের খোঁজ এ বইকে দিয়েছে এক ভিন্ন মাত্রা।
Reviews
There are no reviews yet.