গোপালচন্দ্র রায়
জীবনানন্দের এক ভিন্নধারার জীবনী এই গ্রন্থ। জীবনীকার স্বয়ং কবির পরিচিত। ফলে একদিকে যেমন গভীর নির্জন এই কবির সম্পর্কে অনেক অজানা তথ্য আমাদের জানা হয়ে যায়, তেমনই ভিন্ন এক আলোয় দেখতে পারি বনলতা সেনের স্রষ্টার জীবন ও সৃজনকে।
Subtotal : ₹300.00
₹200.00
গোপালচন্দ্র রায়
জীবনানন্দের এক ভিন্নধারার জীবনী এই গ্রন্থ। জীবনীকার স্বয়ং কবির পরিচিত। ফলে একদিকে যেমন গভীর নির্জন এই কবির সম্পর্কে অনেক অজানা তথ্য আমাদের জানা হয়ে যায়, তেমনই ভিন্ন এক আলোয় দেখতে পারি বনলতা সেনের স্রষ্টার জীবন ও সৃজনকে।
Out of stock
গোপালচন্দ্র রায়
জীবনানন্দের এক ভিন্নধারার জীবনী এই গ্রন্থ। জীবনীকার স্বয়ং কবির পরিচিত। ফলে একদিকে যেমন গভীর নির্জন এই কবির সম্পর্কে অনেক অজানা তথ্য আমাদের জানা হয়ে যায়, তেমনই ভিন্ন এক আলোয় দেখতে পারি বনলতা সেনের স্রষ্টার জীবন ও সৃজনকে।
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
সম্পাদনা শৈলেন্দ্র হালদার
কৃষ্ণকলি তাঁর গানেই কালো হরিণ চোখ মেলে ত্রস্ত পায়ে বেরিয়ে আসে কুটির থেকে। কবির গান তাঁর উচ্চারণেই পায় প্রাণ, পায় উদ্দিষ্ট অভিমুখ। কিন্তু সুচিত্রা মিত্র শুধুই রবীন্দ্রসংগীতের সবথেকে সার্থক বাণীবাহকদের অন্যতম হয়ে আমাদের স্মৃতি জুড়ে অমলিন থাকবেন না। স্মরণীয় হয়ে থাকবেন তাঁর লেখা, তাঁর আঁকা ছবির জন্যও। হ্যাঁ, আই পি টি এ এর গানের সেই বলিষ্ঠ কণ্ঠ, কবির সুরের সেই সর্বোত্তম সাধক ছিলেন এক অসামান্য ছড়াকারও। ছবিও আঁকবেন তিনি সময় পেলেই। তেমনই কিছু ছড়া ও ছবি গ্রথিত হল এই সংকলনে। সঙ্গে রইল তাঁর সংক্ষিপ্ত জীবনপঞ্জি আর কিছু দুষ্প্রাপ্য আলোকচিত্রের এক দুর্লভ অ্যালবাম।
রবীন্দ্রসংগীত বিষয়ক আমাদের সকল প্রশ্নের উত্তর হয়তো এ বইয়ে পাওয়া যাবে না। কিন্তু যা পাওয়া যাবে, তার মূল্যও কিছু কম নয়। কবির গান সংক্রান্ত এতাবৎ সকল গবেষণালব্ধ জ্ঞান ও অন্তর্দৃষ্টি একদিকে যেমন এ গ্রন্থ আত্মস্থ করেছে, তেমনই আবার আলোকিত করেছে বহু অনালোকিত ও অনালোচিত প্রসঙ্গ। শুধি কবির গান শুনে যাঁদের প্রাণ ভরে না, যাঁরা যেতে চান সেই গানের গভীরে, এই গ্রন্থ তাঁদের জন্য। আর যাঁরা খুঁজেত চান গানের ওপারে দাঁড়িয়ে রয়েছেন যিনি সেই পরমকে, তাঁরাও এই গ্রন্থ থেকে পেয়ে যাবেন সূত্রসন্ধান। নিঃসন্দেহে রবীন্দ্রনাথের গানের ভুবন রবীন্দ্রসংগীতচর্চা ও উপভোগের ক্ষেত্র এক দিশারিগ্রন্থের ভূমিকা পালন করবে।
সম্পাদনা দেবব্রত ঘোষ
জন্মের একশো পঁচিশ বছর পরেও যদি কোনো মানুষ একটি দেশের প্রাত্যহিক জীবনে ভীষণভাবে প্রাসঙ্গিক হয়ে রয়ে যান, তবে তাঁর জীবন ও কর্মের পুনর্মূল্যায়ন এক আশু কর্তব্য। বাবাসাহেব আম্বেদকর এমনই এক অলোকসামান্য ব্যক্তিত্ব। শুধু বর্ণবৈষম্য কিংবা অস্পৃশ্যতার বিরুদ্ধে আজীবন লড়াই করেই যাওয়া নয়, ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের তীব্র সমালোচনাকারী বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ হিসেবেও তাঁর ভূমিকা অবিস্মরণীয়। প্রকৃত অর্থেই তিনি ছিলেন এক বহুমুখী প্রতিভা। ভারতীয় দলিত রাজনীতির প্রবক্তা তথা সংগঠকরূপে তো বটেই, সামাজিক ন্যায় প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যেও তিনি ছিলেন এক আপোশহীন যোদ্ধা। ভারতীয় সংবিধানের রূপকার এই মানুষটিই আবার ছিলেন হিন্দু-মুসলমান সম্প্রদায়ের পারস্পরিক সম্পর্ক ও পাকিস্তান গঠনের আন্দোলন প্রসঙ্গে স্পষ্টবাদী এক অনন্য মতের প্রবর্তক। যেহেতু তিনি ছিলেন সব ধরনের শোষণের বিরুদ্ধেই মূর্ত প্রতিবাদ, তাই নারীর অধিকার নিয়েও বাবাসাহেব পরিচয় রেখেছিলেন সুচিন্তিত ভাবনার। গান্ধিবাদী কংগ্রেসি সামাজিক-রাজনৈতিক নীতি ও কার্যক্রমের কুণ্ঠাহীন সমালোচক এই ভীমরাও রামজি আম্বেদকর ছিলেন আদ্যন্ত জাতীয়তাবাদী।
কবির নিবাসের সঙ্গে তার সৃষ্টিকর্মের সরাসরি কি কোনো সম্পর্ক আছে? প্রশ্নটির বিপ্রতীপে অজান্তেই তৈরি হয় আর একটি প্রশ্ন : কবির কোনো নির্দিষ্ট সৃষ্টিকর্ম কি অনুপ্রাণিত হতে পারে তার সৃজনক্ষেত্রের দ্বারা? ওয়র্ডসওয়র্থের ‘ইমমরটালিটি ওড’ কি আদৌ সম্ভব ছিল তার লেক ডিস্ট্রিক্ট-এর পরিপ্রেক্ষিত ছাড়া? এরকম অনেক প্রশ্নকেই প্রাসঙ্গিক মনে হতে পারে যদি আমরা কালোত্তীর্ণ কবি-সাহিত্যিকদের জীবন পরিভ্রমণ করি। খুজে বার করতে চেষ্টা করি কোথায় কোথায় তাঁরা ছিলেন কোন সময় তাঁরা ছিলেন, কারা তাঁদের সঙ্গে ছিলেন_এরকম নানা কিঞ্চিৎকর এমনকী অকিঞ্চিৎকর তথ্যও। এভাবেই একদিকে যেমন আবিষ্কৃত হতে থাকে অনেক নতুন দিগন্ত, অন্যদিকে মেধাবী পাঠক ছুঁয়ে যেতে পারেন বিরল কেনো সাহিত্যমুহূর্ত।
পৃথ্বীরাজ সেন
পেরু। সুপ্রাচীন ইনকা সভ্যতা গড়ে উঠেছিল এখানেই। পেরুর হাজার বছরের সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক অভিযাত্রার টুকরো টুকরো ছবি এই বইয়ে।
গৌতম বাগচি
যাত্রা বা পালাগানের ইতিহাস আজও আমাদের কাছে অধরা। বাঙালির লোকসাংস্কৃতিক পরিচয়ের এ এক অনন্য অভিজ্ঞান। অথচ, অনুমেয় কিন্তু অবজ্ঞাত ধূসর সেই ইতিহাস সম্পর্কে আমাদের ঔদাসীন্যও লাগামছাড়া। ক-জন বাঙালি জানেন যে, মহাপ্রভু চৈতন্যদেব পালাগানে অভিনয় করেছিলেন রুক্মিণীর ভূমিকায় ? ক-জন আমরা জানি যে, যুগের দাবি মেনে ধর্ম-পুরাণ-রামায়ণের কাহিনিনির্ভরতা থেকে সরে এসে চরণকবি মুকুন্দদাস একদা যাত্রামঞ্চেই প্রচার করেছিলেন স্বাধীনতার বাণী? আর যখন থেকে ছাপার অক্ষরে কিংবা আলোকচিত্রে ধরে রাখা সম্ভব হয়েছে সমসময়েক, কী আশ্চর্য, বেমালুম হারিয়ে গেছে বেশিরভাগ কালজয়ী যাত্রামুহূর্ত! অর্থাৎ বাঙালির ঐতিহ্যময় এই লোকসংস্কৃতির যথাযথ ডকুমেন্টেশন কখনও তো নয়ই, আজও হয়নি। ব্যর্থতার এই পাহাড়প্রমাণ অবসাদের মাঝেই একটু সান্ত্বনা মেলে এক আলোকচিত্রীর ক্ষিপ্র লেন্সের দৌলতে। তিনি রবি দাস_ অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় ধরে যিনি ফ্রেমবন্দি করে চলেছেন যাত্রাজগতের দুর্লভ এক-একটি মুহূর্ত। ব্যতিক্রমী এই যাত্রাচিত্রীর সঙ্গে আমাদের দেখা হয়ে যাবে এই বইয়ের পাতায়।
Reviews
There are no reviews yet.