সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
তিন বন্দ্যোপাধ্যায়-উত্তর বাংলা কথাসাহিত্যে অন্যতম প্রধান স্বর, নিঃসন্দেহে, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্বাচিত দশটি উপন্যাস এখানে সংকলিত হয়েছে দুটি খণ্ডে।
Subtotal : ₹1,395.00
₹400.00 ₹320.00
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
তিন বন্দ্যোপাধ্যায়-উত্তর বাংলা কথাসাহিত্যে অন্যতম প্রধান স্বর, নিঃসন্দেহে, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্বাচিত দশটি উপন্যাস এখানে সংকলিত হয়েছে দুটি খণ্ডে।
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্বাচিত গল্পসংগ্রহ
মুহূর্ত যখন বাঙ্ময় হয়ে ওঠে, মুহূর্তকথারা পাড়ি দেয় এক অজানা যাত্রাপথে। দেশকালের সীমা ছাড়িয়ে তারা হয়তো শ্রোতাকে, পাঠককে নিয়ে যায় অন্য এ মহান অঙ্গনে, যেখানে ঋদ্ধ হতে হয় ভিন্ন এক পাঠ-অভিজ্ঞতায়, অভিনব কোনো জীবনবোধে। হয়ে ওঠা অথবা না-হয়ে ওঠা এই মুহূর্তকথারাই চিরায়ত কথাসাহিত্যের প্রাণ, তারাই সাঁতারু প্রজন্মস্মৃতির এই প্রবহমান স্রোতে। ‘মুহূর্তকথা’_এই শিরোনামে পারুল প্রকাশনী নিবেদন করছে বাংলা ছোটোগল্পের চিরায়ত সৃজন-কর্মগুলিকে। আরম্ভেই থাকছে অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়, সুনীল গঙ্গ্যোপাধায়, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় ও বাণী বসু_এই চার কথাসাহিত্যিকের নির্বাচিত সেই গল্পসংগ্রহ, যা কালোত্তীর্ণ, যার সংরাগে কোনো এক ভিজে স্টেশনের দিকে চকিত সফর আমাদের।
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
তিন বন্দ্যোপাধ্যায়-উত্তর বাংলা কথাসাহিত্যে অন্যতম প্রধান স্বর, নিঃসন্দেহে, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্বাচিত দশটি উপন্যাস এখানে সংকলিত হয়েছে দুটি খণ্ডে।
Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.
মুহূর্তকথা – এই শিরোনামে পারুল নিবেদন করছে বাংলা ছোটগল্পের চিরায়ত সৃজনকর্মগুলিকে ।
মহাকবি সোমদেব ভট্ট
কথারূপ সরিৎসমূহের সাগর-ই কথাসরিৎসাগর। মহাকবি সোমদেব ভট্ট বিরচিত এই মহাগ্রন্থের স্বাদু অনুবাদ ও পুনঃকথন এই প্রথম বাংলায়। গল্পের মধ্য থেকে বেরিয়ে আসছে আর-একটি গল্প। তা থেকে আরও একটি _এরকমভাবে গল্পের প্রবাহ সৃষ্টি করেছে অসংখ্য তরঙ্গের যারা মিলেমিশে তৈরি করেছে কথাসাহিত্যের এক অতলান্ত সমুদ্র যা বহু ক্ষেত্রেই আদি ও বীভৎসরসে সিঞ্চিত। এতৎসত্ত্বেও গৃহী পাঠকের জন্য এখানে উপস্থিত হিতকথা, নীতিবাক্য ও শাস্ত্রীয় উপদেশ।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
রাজর্ষি রবীন্দ্রনাথের লেখা দ্বিতীয় উপন্যাস। অল্প বয়সের লেখা হলেও এর কাহিনি আজও পাঠকসমাজে সমাদৃত। এর নাট্যরূপ বিসর্জন আজও নাট্যরসিকদের কাছে সমান জনপ্রিয়। উপন্যাসটি প্রথম ছাপা হয়েছিল বালক পত্রিকায়_কিন্তু অসম্পূর্ণ রয়ে যায় এর কাহিনি। এই কাহিনির সূত্র কবি পেয়েছিলেন স্বপ্নের মধ্যে। কিন্তু পত্রিকায় প্রকাশের পর কবির মনে হয়েছিল এটি সম্পূর্ণ করতে হবে এবং তা করতে হলে জানা প্রয়োজন ত্রিপুরার রাজপরিবারের ইতিহাস। সেজন্য তিনি ত্রিপুররাজ গোবিন্দমাণিক্যের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করেন। সেখান থেকে রাজপরিবারের ইতিবৃত্ত তাঁকে পাঠিয়ে দেওয়া হলে রবীন্দ্রনাথ রাজর্ষিকে সম্পূর্ণ করেন। স্বপ্ন ও ইতিহাসে ঘটে যায় এক অনবদ্য মেলবন্ধন। রচনা-ইতিহাসের নথি, বালক পত্রিকায় প্রকাশিত অবিকল প্রতিলিপি এবং আনুষঙ্গিক চিত্রাদিসহ রাজর্ষির সম্পূর্ণ পাঠ এই প্রথম কোনো সংস্করণে গৃহীত হল। রাজর্ষি-র পাঠে বহু পরিবর্তন ঘটেছে_তার ইতিকথাও সম্পাদকীয় ভূমিকায় সবিস্তারে আলোচিত। এই প্রথম উপন্যাসটির রসগ্রাহী আলোচনাসহ একটি সুমুদ্রিত সংস্করণ পাঠকের কাছে উপস্থাপিত হল ঠাকুর ও মাণিক্য পরিবারের অনুপম সংযোগসূত্রে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
সংকলন মাত্রেরই নানা ধরনের সীমাবদ্ধতা থাকে। চয়নিকা (১৯০৯) যখন প্রথম প্রকাশিত হয়, তখন তার আগে পর্যন্ত যে ক-টি কাব্যগ্রন্থ বেরিয়েছে সেগুলি থেকে চয়ন করে একশো তিরিশটি কবিতা গ্রহণ করা হয়।… এলাহাবাদের ইন্ডিয়ান প্রেসে মুদ্রিত চয়নিকা জনসমাদর লাভে বঞ্চিত হয়নি। এরপর বিশ্বভারতী যখন তৃতীয় সংস্করণ চয়নিকা (১৯২৫) প্রকাশের দায়িত্ব নেয়, তখন তাতে শুধু কবিতার সংখ্যাই বাড়ানো হয়নি, কবিতা নির্বাচনের রীতিরও বদল হয়েছে।… নব-কলেবর চয়নিকা-কে রবীন্দ্রনাথ মেনে নিলেও কবিতা-নির্বাচনের পদ্ধতি সম্ভবত রবীন্দ্রনাথের ভালো লাগেনি।… চয়নিকা বাজারে থাকা সত্ত্বেও রবীন্দ্রনাথ নতুন কবিতা-সংকলনের কথা ভেবেছেন। আর তারই ফলে সঞ্চয়িতা-র পরিকল্পনা। এবার কবিতাগুলো সংকলনের ভার কবি নিজে নিয়েছেন।…সঞ্চয়িতা প্রথম প্রকাশের (১৯৩১) পর অন্যদের কথা সুরে থাক, রবীন্দ্রনাথেরও মনে হয়েছে, অনেক ভালো কবিতা সংকলনের বাইরে পড়ে রইল। পরের দুটি সংস্করণে কিছু গ্রহণ-বর্জন সত্ত্বেও রবীন্দ্রনাথের অতৃপ্তি যায়নি।… বিশ্বভারতী প্রকাশিত সঞ্চয়িতা-র সীমাবদ্ধতা (যে-সীমাবদ্ধতার কথা রবীন্দ্রনাথ নিজে ১৩৩৮ বঙ্গাব্দের পৌষ মাসে লেখা ভূমিকায় জানিয়েছেন) মনে রেখেও সঞ্চয়িতা-র যেহেতু কোনো বিকল্প নেই, আমরা সঞ্চয়িতা পুনর্মুদ্রণের কাজে অগ্রসর হয়েছি।…স্থান সংকুলানের বাধ্যতায় ‘সংযোজন’ অংশে মাত্র আঠারোটি কবিতা রাখতে সক্ষম হয়েছি।… ‘পাঠ-পরিচয়’ অংশে যেখানে পাওয়া গেছে সেখানে রবীন্দ্রনাথের নিজের দেওয়া কাব্যব্যাখ্যা. অন্যক্ষেত্রে বিশিষ্ট সমালোকদের মন্তব্য সাজিয়ে দেওয়া হয়েছে। হয়েতা রবীন্দ্রকাব্য-প্রবেশিকা হিসেবে এই অংশের কিছু মূল্য আছে।
বুদ্ধদেব গুহ
কর্মজীবন থেকে সেমি-রিটায়ার্ড গৌতমনারায়ণ ধৃতির সঙ্গে এসেছেন চম্পাঝরনের বনবাংলোতে। একদিকে অনির্বচনীয় নৈসর্গিক সৌন্দর্য, অন্যদিকে নারীশরীরের নিষিদ্ধ আঘ্রাণ_এ আসলে আত্মানুসন্ধানী গৌতমনারায়ণের অন্য এক আরণ্যক নির্বাসন। একসময়ের দুর্ধর্ষ শিকারি এই মানুষটি নারীর হৃদয়শিকারেও সমদক্ষতার অধিকারী। শরীরের সংস্কারও তাঁর নেই। শুধু অ্যানজিওপ্লাস্টি হওয়ার পর থেকে বেপরোয়া অ্যাডভেঞ্চারের ঝোঁক হয়তো সংবৃত হয়েছে কিয়দংশ। সাতপুরা পর্বতমালার পটভূমিতে, ন্যারোগেজ রেললাইন পেরিয়ে, প্রাচীন মহুয়া গাছের আশ্রয়ে, টিটিপাখির ডাক শুনতে শুনতে মহারাষ্ট্রের এই অভয়ারণ্যে গৌতমনারায়ণ আত্মস্থ করছেন তাঁর মোহিনী, সুন্দরী পরিপার্শ্বকে। কিন্তু সুন্দরের মধ্যেই লুকিয়ে থাকে অপ্রত্যাশিত কোনো ভয়ংকর। অষ্টমীর চাঁদের আলোকেও স্নান করে তীব্র আলোর ঝলকানি জঙ্গল চিরে কাদের যেন খুঁজতে থাকে। কী হল গৌতমনারায়ণের? ধৃতির সঙ্গে তাঁর বন্ধুতা কি কোনও পূর্ণতা পেল? নাকি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে লড়ছে যারা, তিনি জড়িয়ে পড়লেন তাদের সঙ্গে আকস্মিক কোনো সংঘর্ষে? জানতে গেলে পড়তে হবে পাহাড়ি ঝরনার মতো উচ্ছলিত, অসমবয়সী প্রেমের এই অনুপম উপন্যাস।
Reviews
There are no reviews yet.