Only logged in customers who have purchased this product may leave a review.


₹100.00
আরবী পড়ো নিজে করো – প্রবেশিকা / Arbi Paro Nije Karo – Prabesiks
2 in stock
Meet The Author
Related products
DINGINOUKO (5th Year)
কোভিড ১৯-এর মারণ হানায় যখন গোটা বিশ্ব টলমল, তখনই কাশফুলে ভরে উঠেছে সবুজ মাঠ। মাঠের উপরে নীল আকাশ, পাশে তির তির করে বয়ে চলা ছোটো এক নদী। সে নদীতে ভেসে যায় ডিঙ্গিনৌকা এক । সভ্যতার চরম এই সংকটের সময়েও সে জানে, সুসময় আসবেই । শিশুকিশোর সাহিত্যের সেরা সম্ভার নিয়ে তাই সে এগিয়ে চলে আগামীর পথে । অকুতোভয় ।
আলোর পথে কল্পগ্রহে / Alor Pathe Kalpograhe
শ্রাবণী কর
ছোট্টো ছোট্টো ছয়টি ছেলেমেয়ে আমাদের এই চেনা পৃথিবী থেকে আলোর পথে পাড়ি দিয়ে পৌঁছে গেছে এক কল্পগ্রহে। কী হল তারপর? নতুন গ্রহের মানুষদের সঙ্গে ওরা কি ভাব জমাতে পারল? মানবিকতায়, সংবেদনশীলতায় ওরা কি হেরে গেল সেই গ্রহের বাসিন্দাদের কাছে? জানতে হলে পড়তে হবে উত্তেজনায় টানটান এই কল্পবিজ্ঞানের গল্প।
CHIRO KUASHAR DESHE / চির কুয়াশার দেশে
সৌম্য ভট্টাচার্য
দাদুর বাড়ির বাগানে পুকুর থেকে উঠে আসা একটা বুড়ো বটগাছ। জলের নীচে তার হাঁ-করা ফোকর গলে দুই বোন ডোরা আর ডোনা_তাদের দুই বন্ধু মিতুল ও নীলুর সঙ্গে_আচমকাই পৌঁছে যায় চির কুয়াশার এক দেশে। সর্বনেশে সে-দেশে অত্যাচারী মকররাজ খোক্কোসদের বিষাক্ত রাজ্যপাট কায়েম করে রেখেছে সেনাপতি কালাপাহাড়ের নির্মম অত্যাচার আর ন্যায়াধীশ শেয়ালপণ্ডিতের ধূর্ত কারসাজিতে। যক্ষপুরীতে গোপন কক্ষে দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ তারাই বন্দি করে রাখে বাংলা মাকে।বাচ্চাদের ওপরেই পড়ে আবহমান বঙ্গের স্তন্যদায়িনী সেই মায়ের ভাঙা বুক জোড়া লাগানোর ভার। বাথুয়া_এক সুবিশাল রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার_সহায় হয় তাদের। সঙ্গী হয় লক্ষ্মীপ্যাঁচা সুষমা, সনাতন ভোঁদড়, কুমির-গিন্নি, ছুচোঁ, ইঁদুর, এমনকী বনের আর সব পশুপাখিও। কিন্তু ছোটো ছোটো এই চারটি ছেলে-মেয়ে কি পারবে মকররাজের পরাক্রান্ত সাম্রাজ্যের ভিত টলিয়ে দিতে? রবীন্দ্রনাথের রাখিসংগীতেই কি আছে সেই জাদুশক্তি যা চির কুয়াশাময়, হতাশ সে-দেশে নিয়ে আসবে আশার নতুন আলো? বাংলার চিরকালীন রূপকথা আর শিশুসাহিত্যের নির্যাস নিয়ে লেখা এক আশ্চর্য উপন্যাস, যা একইসঙ্গে ফ্যান্টাসি, স্যাটায়ার, আবার ব্যাপ্ত ক্যানভাসে আঁকা দুর্ধর্ষ, রুদ্ধশ্বাস অ্যাডভেঞ্চারও।
CHHOTTO RAJKUMAR / ছোট্ট রাজকুমার
আঁতোয়ান দ্য স্যান্তেক্সুপেরি
কাহিনিকার বৈমানিক। তাঁর বিমান ভেঙে পড়েছে সাহারা মরুভূমিতে। সঙ্গে না-আছে মিস্ত্রি, না-আছে যাত্রী। তিনি একা! সঙ্গে যা জল তাতে বড়ো জোর এক হপ্তা কাটবে। কী করা? দৈবাৎ দেখা হয়ে গেল ছোট্ট রাজকুমারের সঙ্গে। যে এসেছে সুদূরের এক গ্রহ থেকে। ছোট্ট একটা গ্রহ, একটা বাড়ির চেয়ে বড়ো কিছু না। শুরু হল বৈমানিক ও রাজকুমারের বন্ধুত্ব। একটু-একটু করে কত কিছুই যে জানা হয়ে গেল বৈমানিকের। একটু-একটু করে গড়ে উঠল আধুনিক যুগের এক সেরা রূপকথা। অপরূপ রূপকথা। ছোটোদের জন্য লেখা, কিন্তু বড়োরা পড়েও মুগ্ধ হবে। পড়ে কী যে আনন্দ! আর চোখের কোণ চিকচিক করে। ছোট্ট রাজকুমার লেখার পরই বৈমানিক-লেখক তাঁর বিমান নিয়ে হারিয়ে যান! রূপকথার নায়কের মতো লেখক রূপকথায় প্রবেশ করেন।
হুতোমনামা (Hutomanama)
সম্পাদনা: জীবানন্দ চট্টোপাধ্যায়
হুতোম পেঁচার নকশা-র প্রকৃত লেখক কে? শতবর্ষ পূর্বে এ নিয়ে প্রথম প্রশ্ন উঠেছিল। শতবর্ষ পেরিয়ে হুতোমের প্রকৃত পরিচয়ের সন্ধানে আজও অনুসন্ধিৎসু বিবিদিষু পাঠক।এ গ্রন্থে সেই অনুসন্ধানে ব্রতী এক জিজ্ঞাসু পথিক।
ভূতের চিকিৎসা / BHUTER CHIKITSHA
হিরণ্ময় ভট্টাচার্য
এক বর্ষার রাতে চৌধুরি বাড়ি চুরি করতে গিয়ে গোবরের গর্তে পা হড়কে পড়ে গেল কানাপদ। ব্যর্থমনোরথ কানাই বৃষ্টি থেকে মাথা বাঁচাতে শেতলা মন্দিরের বারান্দায় উঠে আবিষ্কার করল ছিঁচকে চোর পাঁচু দেবতার বরে অদৃশ্য হওয়ার ক্ষমতা লাভ করেছে। নিদারুণ অভিমানে চুরিতে ইস্তফা দিল কানাই। সাম্বাদ্বীপে গিয়েছিল একটা লোক। সেখানে সোনার ঢেঁকি ও নাদা দেখেছিল সে। চিচিঙ্গের মতো লংকা ও সুপুরির মতো সাইজের নারকেল। আরও অনেক অজানা তথ্য জানিয়েছিল লোকটা পটাদাকে। গোপেন দারোগা ঘুমকাতুরে। তাঁর দাবি তাঁর সুশাসনের ফলেই ব্রিজপুকুর এলাকায় চুরি ছ্যাঁচড়ামি একেবারে বন্ধ হয়ে গেছে। কিন্তু হঠাৎ করেই আবার শুরু হল চৌর্যকর্ম। গোপেন দারোগার ঘুমের দফারফা। তাঁকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে তাঁরই বাল্যবন্ধু পুলিশে চাকরি না-পাওয়া উপেন। পটাদা নিজেকে গ্লোবট্রটার বলে দাবি করেন গল্পখোর রুবি, রণেন আর কিঙ্কিনীদের কাছে। মাসাইমারা জঙ্গল, তিব্বত, সাহারা মরুভূমি সবই নাকি তাঁর নখের আয়নায়। টাইম মেশিনে চেপে আসা ইডেনের অধিবাসীদেরও চাক্ষুষ করেছেন তিনি। তাঁরই কল্যাণে নাকি প্লুটোনিয়াম বোমার হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে পৃথিবী। মালয়েশিয়ার রাবার ফ্যাক্টরির কুলিদের ভূতের উপদ্রব থেকে একবার রক্ষা করেছিলেন পটাদাই। শেষ ট্রেন থেকে নেমে অন্ধকার রাতে বাড়ি ফেরার সময় ভূতের কবলে পড়ল পিলেকান্ত। নিজেকে ‘ড্রাগন’ পরিচয় দিয়েও রক্ষা পেল না। হাতে ছিল সাইকেলের পাম্পার। বুদ্ধি খাটিয়ে সেটাকেই কাজে লাগাল সে। কীভাবে? পাঁচুর লাঙলের ফালে বেধে একদিন উঠে এল সন্দেহজনক একটা পিতলের কলসি। তারপর? এরকমই পঁচিশটি দমফাটা হাসির গল্পে বিচিত্র সব চরিত্রের দেখা মিলবে এই বইয়ে।
Reviews
There are no reviews yet.