চিনের আন্তর্জাতিক কবিতা উৎসবে ভারতের প্রতিনিধি কবি এই উপন্যাসের নায়ক নয়, সূত্রধরমাত্র। তবু সেই সূত্রেই সে হয়ে ওঠে এক আশ্চর্য আখ্যানের অংশ। আবিষ্কার করে সাসপেন্সের সুতো নয়, জীবন এবং উপন্যাস দুটোকেই এগিয়ে নিয়ে চলে বিনিসুতোর ভালোবাসা। এই উপন্যাসে চিন কোনো টুরিস্ট স্পট নয়। কম্পাস যেরকম একটা বিন্দুর ওপর পা রেখে এঁকে ফেলে বড়ো একটা বৃত্ত, চিন এখানে সেরকমই এক বিন্দু। সেই বিন্দুতে সারা পৃথিবীর কাহিনিসিন্ধু এসে মিশেছে। ঢেউয়ের পরে ঢেউ ভেঙে ওরাই গড়ে তুলেছে তারাবন্দর।
মারব এখানে লাশ পড়বে শ্মশানে (MARBO EKHANE LASH PORBE SHASHANE)
বর্ণময় এই জীবন থেকে এ প্রজন্মের শেখার আছে হেত অনেক কিছুই, কিন্তু তার আগে ৫৫ টি দুর্লভ ছবি সই এ বই থেকে তার জেনে নিক মাটিতে পা রেখেও কিভাবে ছুয়ে ফেলা যাও, আকাশ, অসীম সম্ভাবনাময় অনন্ত ওই আকাশ.
সুপ্রাচীন ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অধিকারী ত্রিপুরা রাজ্যের প্রত্নতাত্ত্বিক সম্পদ, অনুপম স্থাপত্যকীর্তি, লোকায়ত ও বহিরাগত ধর্ম-শিল্প-সংস্কৃতিকে বিশেষ অনুসন্ধানী চোখ দিয়ে দেখেছেন এই বিশিষ্ট পুরাতত্ত্ববিদ।
উজ্জয়ন্ত রাজপ্রাসাদ, পীঠদেবী ত্রিপুরাসুন্দরী, চতুর্দশ দেবতার বন্দনার পাশাপাশি আলোচিত হয়েছে ত্রিপুরার আদিবাসী সমাজের দেবদেবী-পূজাপার্বণ, মিলনোৎসব, বিবাহরীতি, বসন-ভূষণ প্রভৃতি প্রসঙ্গ। বৃহত্তর ভারতের সঙ্গে ত্রিপুরা রাজ্য যে অভিন্ন ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক বন্ধনে আবদ্ধ, তা-ই পরিস্ফুট হয়েছে এই গ্রন্থে।
পুষ্টিবিজ্ঞানের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে আলোচিত হয়েছে ডিমের গঠন, প্রকারভেদ, সাধারণ বৈশিষ্ট। ও খাদ্যগুণ। সর্বাপেক্ষা সুষম ও সুলভ খাদ্য হিসেবে ডিম যে নির্বিকল্প, এ বইয়ে তা জোর দিয়ে বলা হয়েছে