সম্পাদনা: জীবানন্দ চট্টোপাধ্যায়
হুতোম পেঁচার নকশা-র প্রকৃত লেখক কে? শতবর্ষ পূর্বে এ নিয়ে প্রথম প্রশ্ন উঠেছিল। শতবর্ষ পেরিয়ে হুতোমের প্রকৃত পরিচয়ের সন্ধানে আজও অনুসন্ধিৎসু বিবিদিষু পাঠক।এ গ্রন্থে সেই অনুসন্ধানে ব্রতী এক জিজ্ঞাসু পথিক।
প্রভাসচন্দ্র ধর
চোদ্দোটি গল্প। ভিন্ন ভিন্ন গল্প, বিভিন্ন কালের ও বিভিন্ন সামাজিক স্তরের। চল্লিশ বছর ধরে লেখা কিছু গল্প থেকে বাছাই করা। চরিত্রে আছে নর-নারী, হিন্দু, মুসলমান, খ্রিস্টান, সমতলবাসী-গিরিবাসী ও দুটি চড়াইও।
জগদানন্দ রায়
যে আবিষ্কারগুলি আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুকে পৃথিবীবিখ্যাত করেছিল, সহজবোধ্য ভাষায় তার বিবরণ এই বইয়ে। বিস্মৃতির অন্ধকার থেকে তুলে আনা জগদানন্দ রায়ের এই দুর্লভ গ্রন্থটি হয়তো-বা আমাদের মনে করিয়ে দিতে পারে যে, মাতৃভাষাতেও বিজ্ঞান ও বিজ্ঞান সম্বন্ধে চর্চা সম্ভব।
সন্তোষকুমার ঘোড়ই
কী ঈশ্বর কণা ? কেন এই কণাকে নিয়ে সারাপৃথিবী জুড়ে এত মাতামাতি? ঈশ্বর কণার খোঁজে কী তুলকালাম কাণ্ড চলেছে বিশ্বের বিজ্ঞানীমহলে সহজভাষায় তার তত্ত্বতালাশ মিলবে এই বইয়ে।
ড. অমিতাভ দাস
মতভেদ থাকলেও, হোমিয়োপ্যাথি সম্পূর্ণ বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসাপদ্ধতি। এই সত্য মেনে নিয়েই গ্রন্থটিতে হোমিয়োপ্যাথির দর্শন ও বিজ্ঞানকে আরও যুক্তিসহকারে উপস্থাপন করা হয়েছে। বিভিন্ন ধরনের রোগের চিকিৎসা হোমিয়োপ্যাথিক বিধিমতে কীভাবে করলে স্থায়ী ও প্রকৃত আরোগ্যলাভ সম্ভব, তা সাধ্যমতো বিশ্লেষণ করা হয়েছে। যেসব রোগলক্ষণের ওপর নির্ভর করে হোমিয়োপ্যাথিক চিকিৎসকরা চিকিৎসা করে থাকেন, বইটি সেইসমস্ত ডায়াগনসিসের ভিত্তিতেই রচিত। বর্তমান ভারতের মতো উন্নয়নশীল দেশে কর্পোরেটশাসিত মুনাফালোভী স্বাস্থ্যব্যবস্থায় অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা যখন ক্রমেই সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে, তখন হোমিয়োপ্যাথির আরও প্রচার ও প্রসার প্রয়োজনীয়। এই হ্যান্ডবুক সেই উদ্দেশ্যকেও সফল করবে।