রুপালি পর্দায় দেব (DEV)
₹30.00রুপালি পর্দায় দেব
তারকাদের সম্পর্কে অজানা অনেক তথ্য যেমন জানা যাবে এ বইগুলি থেকে , তেমনি পাঠক সরাসরি শুনে নিতে পারবেন তাঁদের কথা তাঁদের নিজের মুখে I
তারকাদের সম্পর্কে অজানা অনেক তথ্য যেমন জানা যাবে এ বইগুলি থেকে , তেমনি পাঠক সরাসরি শুনে নিতে পারবেন তাঁদের কথা তাঁদের নিজের মুখে I
গোপালচন্দ্র রায়
শ্রীকান্তের ইন্দ্রনাথ। ইন্দ্র। সে কি কথাশিল্পীর কপোলকল্পনা? নাকি রক্তমাংসের কোনো বাস্তব চরিত্র? এই প্রশ্নই একদা জিজ্ঞাসু করে তুলেছিল যাঁকে, তিনি গোপালচন্দ্র রায়। শরৎচন্দ্রের প্রামাণ্য এই জীবনীকার ইন্দ্রনাথের খোঁজে পৌঁছে গেছেন ভাগলপুরে। কথাশিল্পীর মাতুলালয় ও তার সন্নিহিত অঞ্চলে পাড়া-প্রতিবেশীদের কাছ থেকে তিনি সংগ্রহ করেছেন সত্যিকারের ইন্দ্রনাথ অর্থাৎ রাজুর সাহস, বীরত্ব এবং কীর্তিকলাপের কাহিনি। সাহিত্যের সঙ্গে বাস্তবের সম্পর্ক যে কী অমোঘ, কী অনিবার্য, তা আরও একবার মূর্ত হয়ে উঠল লেখকের গবেষণাধর্মী অনুসন্ধানে। শরৎচন্দ্রের ছেলেবেলার গল্প গ্রন্থের অন্তর্গত লালু বিষয়ক তিনটি গল্পও সংযোজিত হয়েছে এই সংকলনে। কারণ, লালুর গল্প হলেও এগুলি আসলে ইন্দ্রনাথ ওরফে রাজুরই কাহিনি।
বিশ্বনাথ রায়
বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ-এর প্রাণপুরুষ তথা উনিশ শতকীয় চর্চায় বাঙালির পথপ্রদর্শক ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ব্যক্তিজীবন সম্পর্কে আমরা এতাবৎ প্রায় অনবহিতই ছিলাম। দৌহিত্র বিশ্বনাথ রায় প্রণীত এই সংক্ষিপ্ত ব্রজেন্দ্র-আলেখ্য সে অভাব বহুলাংশে মেটাবে।
১৮৫৭ সালের মহাবিদ্রাহ ভারতবর্ষের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা I এই বিদ্রোহের কারণ ব্যাপ্তি ও বিস্তার এবং জনজীবনে এর প্রভাব নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয়েছে I
শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
চিত্রনাট্য ও ছবি: সুযোগ বন্দ্যোপাধ্যায়
বিধু দারোগা এলাকার লোককে দেখিয়ে দেবেন তাঁর ভয়ে বাঘে-গোরুতে একঘাটে জল খায়। হারু মণ্ডল নিয়ে এল তার গোরু। সার্কাস থেকে আনা হল বাঘ। সে এক কেলেঙ্কারি কাণ্ড! তারপর? জানতে গেলে উলটোতেই হবে বিধু দারোগা-র পাতা।
শিশুশিক্ষার জন্য নানা ধরনের বাংলা প্রাইমার প্রকাশিত হয়েছে , কিন্তু ‘ বর্ণপরিচয় ‘ – এর চাহিদা আজও অব্যাহত ।
প্রাককথন নিধুভূষণ হাজরা
জ্ঞানদানন্দিনী দেবী সম্পাদিত বালক পত্রিকায় ১২৯২ বঙ্গাব্দের (১৮৮৫ সালে) বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ পরপর দুটি সংখ্যায় প্রকাশিত হয় একটি বড়ো গল্প_মুকুট। ত্রিপুরার প্রাচীন ইতিহাসভিত্তিক এই গল্পটির লেখক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কবির বয়স তখন চব্বিশ। লেখার আকর সংগ্রহের অন্য তিনি চিঠি লেখেন ত্রিপুরার মহারাজা বীরচন্দ্র মাণিক্যকে। শুরু হয় এক বন্ধুতা যার তাপর্য বহুমুখী। গল্প হিসেবে ‘মুকুট’ হয়তো বিদগ্ধ পাঠককে মুগ্ধ করেব না, কিন্তু শিশুশিক্ষার উপকরণ হিসেবে এর মূল্য অনেক। কবির নিজের ভাষায় : ‘জীবনচরিত বা ইতিহাস হইতে বেশ ছোটো ছোটো anecdote সংগ্রহ করিয়া দিলে ছেলেদের পড়াইবার বিশেষ সুবিধা হয়।’ রবীন্দ্রনাথের অনুমান অভ্রান্ত ছিল। গল্প হিসেবে মুকুট জনপ্রিয় হয় এবং ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দে কবি এর নাট্যরূপ দেন। উদ্দেশ্য ছিল ব্রহ্মচর্যাশ্রমের বালকদের দিয়ে সে-নাটকের অভিনয় করানো। এই গ্রন্থে ‘মুকুট’-এর গল্প ও নাট্য_উভয় রূপই সংকলিত হল আজকের ছেলেমেয়েদের ‘ত্যাগের বীর্যের অধ্যবসায়ের ধর্ম্মনিষ্ঠার সত্যপরায়ণতার’ মন্ত্রে দীক্ষিত করতে।