বৈশম্পায়ন কহিলেন / BOISHAMPAYAN KOHOLEN
₹250.00 × 4
KALIKATAR PURATAN KAHINI O PRATHA / ক লি কা তা র পুরাতন কাহিনী ও প্রথা
₹240.00 × 1
25 টি ছোটোদের সেরা হাসির নাটক, মজার নাটক / 25TEE CHHOTODER SERA HASIR NATOK, MOJAR NATOK
₹200.00 × 1
MANAB BIKASH O SAMPAD PARICHALANA-12 (SEMESTER -III) / মানব বিকাশ এবং সম্পদ পরিচালনা-১২ (সেমিস্টার-III)
₹187.00 × 1
An Introduction to Political Science Class- XI (Semester-I)
₹251.00 × 3
অমূল্য বনৌষধি ও রোগ নিরাময়-তৃতীয় খণ্ড / AMULYA BANAUSHADHI O ROG NIRAMOY (Volume III)
₹340.00 × 1 Subtotal : ₹3,119.00
১৮৫৭ সালের মহাবিদ্রাহ ভারতবর্ষের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা I এই বিদ্রোহের কারণ ব্যাপ্তি ও বিস্তার এবং জনজীবনে এর প্রভাব নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয়েছে I
শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
চিত্রনাট্য ও ছবি: সুযোগ বন্দ্যোপাধ্যায়
বিধু দারোগা এলাকার লোককে দেখিয়ে দেবেন তাঁর ভয়ে বাঘে-গোরুতে একঘাটে জল খায়। হারু মণ্ডল নিয়ে এল তার গোরু। সার্কাস থেকে আনা হল বাঘ। সে এক কেলেঙ্কারি কাণ্ড! তারপর? জানতে গেলে উলটোতেই হবে বিধু দারোগা-র পাতা।
মনোজ বড়ুয়া
পঞ্চম বেদ হিসেবে আখ্যাত ভারতীয় আয়ুর্বেদশাস্ত্রের সাফল্যের মূলে ভারতীয় ভেষজ ও লোক-ওষধি। বিভিন্ন রোগের অব্যর্থ নিরাময়ে এদের প্রয়োগ সুপরীক্ষিত। আদিবাসী সমাজে অসংখ্য মানুষ আজও লোক-ওষধিকেই রোগ নিরাময়ের নির্বিকল্প উপায় মনে করে। ভারতের মতো গরিব দেশে এমন সুলভ ও সহজ চিকিৎসাপদ্ধতির তাৎপর্য ও উপযোগিতা অপিরসীম। এই বইয়ে রইল ভারতীয় ভেষজ ও লোকচিকিৎসার এক প্রাঞ্জল ভাষ্য।
প্রাককথন নিধুভূষণ হাজরা
জ্ঞানদানন্দিনী দেবী সম্পাদিত বালক পত্রিকায় ১২৯২ বঙ্গাব্দের (১৮৮৫ সালে) বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ পরপর দুটি সংখ্যায় প্রকাশিত হয় একটি বড়ো গল্প_মুকুট। ত্রিপুরার প্রাচীন ইতিহাসভিত্তিক এই গল্পটির লেখক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কবির বয়স তখন চব্বিশ। লেখার আকর সংগ্রহের অন্য তিনি চিঠি লেখেন ত্রিপুরার মহারাজা বীরচন্দ্র মাণিক্যকে। শুরু হয় এক বন্ধুতা যার তাপর্য বহুমুখী। গল্প হিসেবে ‘মুকুট’ হয়তো বিদগ্ধ পাঠককে মুগ্ধ করেব না, কিন্তু শিশুশিক্ষার উপকরণ হিসেবে এর মূল্য অনেক। কবির নিজের ভাষায় : ‘জীবনচরিত বা ইতিহাস হইতে বেশ ছোটো ছোটো anecdote সংগ্রহ করিয়া দিলে ছেলেদের পড়াইবার বিশেষ সুবিধা হয়।’ রবীন্দ্রনাথের অনুমান অভ্রান্ত ছিল। গল্প হিসেবে মুকুট জনপ্রিয় হয় এবং ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দে কবি এর নাট্যরূপ দেন। উদ্দেশ্য ছিল ব্রহ্মচর্যাশ্রমের বালকদের দিয়ে সে-নাটকের অভিনয় করানো। এই গ্রন্থে ‘মুকুট’-এর গল্প ও নাট্য_উভয় রূপই সংকলিত হল আজকের ছেলেমেয়েদের ‘ত্যাগের বীর্যের অধ্যবসায়ের ধর্ম্মনিষ্ঠার সত্যপরায়ণতার’ মন্ত্রে দীক্ষিত করতে।
রতনতনু ঘাটী
নদীতে ভেসে আসা ফুলপাতায় মাকে খুঁজে চলা এক ভ্যাবলা ছেলে, উপাসনার স্বপ্নে দেখা রূপকথার মতো একটা রাজবাড়ি, লাল শালুক আর সাদা শালুকের গাছ লাগিয়ে চলা ঝুমনি নামের মেয়েটি, নৌকোয় পাল তুলে পুলিপিঠেদের সঙ্গে চড়ুইভাতিতে যাওয়ার ইচ্ছেময়ী টুপুর, কথাবলা পাখি-দ্বীপের আশ্চর্য মেয়ে দ্বীপ-কুমারী, হলদে পাখিতাড়ুয়া নয়ন, রামধনু-পাগল পরান, কাঁকনের মামারবাড়ি পলাশপুরের মানুষের শেষ সিত্যি–পরি দেখার গল্পে ভরা এ বই। নতুন দিনের জন্য লেখা এ এক মন-ভালো করা নতুন রূপকথা।
শ্রীশ্রীমন্মহারাজ বীরবিক্রমকিশোর দেববর্ম মাণিক্য বাহাদুরের
শুভ-রাজ্যাভিষেক উৎসব
ত্রিপুরার মহারাজ বীরবিক্রকিশোর মাণিক্য ছিলেন বহুকর্মা। তাঁর জীবনকাল সংক্ষিপ্ত হলেও ব্যাপ্তি সুবিশাল। দেশ-বিদেশে পরমসমাদৃত এই মহারাজার রাজ্যাভিষেকের বর্ণাঢ্য (১৯২৮ সাল) ছিল নানা উপাচারে সজ্জিত। সেই আচার-অনুষ্ঠানের রাজকীয় সমারোহ উপলক্ষ্যে প্রকাশিত এই পুস্তিকার নবকলেবরে পুনঃপ্রকাশনা_ইতিহাসের এক উজ্জ্বল উদ্ধার। ‘স্বাধীন ত্রিপুরার প্রায় অন্তিম সময়ের আর্থ-সামাজিক ইতিহাসের পাদটীকার বহু খুচরো উপাদানের আকর’ এই পুস্তিকা, যাতে একই সঙ্গে বিধৃত হয়েছে মহারাজার রাজ্যভার অধিগ্রহণ, রাজ্যাভিষেক পদ্ধতি এবং ত্রিপুরেশ্বরের সংক্ষিপ্ত জীবনালেখ্য।
| অন্ধকারের বিপ্রতীপে আলোর পথযাত্রী এ উপমহাদেশের যে দুই লড়াকু সৈনিক , সেই কৈলাশ সত্যার্থী ও মালালা ইউসুফজাই – এর অকুতোভয় জীবনকথা এই প্রথম একসঙ্গে । ২০১৪ – এর অক্টোবরে নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হন কৈলাশ সত্যার্থী ও মালালা ইউসুফজাই । |
বিদেশি হয়েও বাংলা ভাষা , সাহিত্য ও মুদ্রণ শিল্পের উন্নতির জন্য সারাজীবন কাজ করে গেছেন যে খ্রিস্টধর্ম প্রচারক, তিনি উইলিয়াম কেরী ।