কবিরাজ শ্রীনীলমাধব সেনগুপ্ত সম্পাদনা অমিত ভট্টাচার্য
শরীরকে সুস্থ রাখতে হলে অনুশাসনকে মান্যতা দিতেই হবে। স্বাস্থ্যবিধি অনুসৃত না হলে একটি প্রাণ অকালে ঝরে যায়। পারিবারিক জীবন বিঘ্নিত হয়। ‘ধরো তক্তা মারো পেরেক’ সহবাসবিধি নয়। সন্তানোৎপত্তিতে অনন্যচিত্ত সহবাস, কামোদ্দীপক অনুলেপনাদির ব্যবহার গুরুত্ব পেয়েছে। মায়েদের স্বাস্থ্যসচেতন করতে যে সংলাপের আশ্রয় নেওয়া হয়েছে তা প্রশংসনীয়। অতীতে কোথায় ছিলাম জানতে পারল বর্তমানের অগ্রগামিতার মূল্যায়ন হয়। ঠানদিদি শরীর সম্বন্ধে মানুষকে আরও বেশি জাগ্রত করেছেন। কবিরাজ শ্রীনীলমাধব সেনগুপ্ত প্রণীত সরল গৃহচিকিৎসার এই দুর্লভ বইটিকে বিস্মৃতির অতল থেকে উদ্ধার করেছেন বিশিষ্ট অধ্যাপক তথা আয়ুর্বেদ গবেষক অমিত ভট্টাচার্য।
নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়
ঝন্টিপাহাড়ির ভূতবাংলোতে ভূতের পিলে চমকানো অট্টহাসিই হোক কিংবা নীলপাহাড়ির ঝাউ-বাংলোয় কাটা মুণ্ডুর বীভৎস নাচ, পটলডাঙার চার মূর্তিকে কুপোকাত করতে পারে, এমন সাধ্য কার! টেনিদা ও তার তিন শাগরেদ প্যালা, হাবুল ও ক্যাবলা-কে নিয়ে লেখা নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের প্রথম ও তৃতীয় উপন্যাস_চার মূর্তি ও ঝাউ-বাংলোর রহস্য_এই প্রথম একসঙ্গে।
ছোটোদের বার্ষিকী
প্রকাশিত হল ডিঙিনৌকো ২০২৫।
মহাকাশের বন্দিদশা ঘুচিয়ে যখন বসুন্ধরায় ফিরে এলেন অসমসাহসিনী এক ‘ভারতকন্যা’, প্রায় তখনই ভারতমায়ের আর-এক নির্ভীক সন্তান পাড়ি জমালেন অন্তরীক্ষে।
শতরঞ্জের সেরা ‘খিলাড়ি’ যে ইন্ডিয়াই, বারবার তা প্রমাণিত হয়ে যাচ্ছে আমাদের তরুণ, বিশ্বজয়ী দাবাড়ুদের তুখোড় কিস্তিমাতে।
এমনই সব গর্বের মুহূর্ত পেরিয়ে, তোমাদের কাছে এসে গেল ডিঙিনৌকো। ছড়া-কবিতা, গল্প-উপন্যাস, কমিক্স, কুইজ, নিবন্ধ-প্রবন্ধের রকমারি পসরা সাজিয়ে, এবারেও সে ভেসে চলেছে স্বপ্নময়, মায়াবী এক জাদুপৃথিবীর উদ্দেশে
বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়
চিনের আন্তর্জাতিক কবিতা উৎসবে ভারতের প্রতিনিধি কবি এই উপন্যাসের নায়ক নয়, সূত্রধরমাত্র। তবু সেই সূত্রেই সে হয়ে ওঠে এক আশ্চর্য আখ্যানের অংশ। আবিষ্কার করে সাসপেন্সের সুতো নয়, জীবন এবং উপন্যাস দুটোকেই এগিয়ে নিয়ে চলে বিনিসুতোর ভালোবাসা। এই উপন্যাসে চিন কোনো টুরিস্ট স্পট নয়। কম্পাস যেরকম একটা বিন্দুর ওপর পা রেখে এঁকে ফেলে বড়ো একটা বৃত্ত, চিন এখানে সেরকমই এক বিন্দু। সেই বিন্দুতে সারা পৃথিবীর কাহিনিসিন্ধু এসে মিশেছে। ঢেউয়ের পরে ঢেউ ভেঙে ওরাই গড়ে তুলেছে তারাবন্দর।