দূরন্ত গতি আর টানটান উত্তেজনা- আবীর গুপ্তর থ্রিলার মানেই রুদ্ধশ্বাস সাসপেন্স আর অভাবনীয় কাহিনির বাঁক। সমসাময়িক থ্রিলারসাহিত্যে সমীহ আদায় করে নেওয়া এই লেখকের একডজন থ্রিলার-এর পাতা উলটোলেই রোমাঞ্চের আঘ্রাণ!
ষোলো বছরের বাবিনকে কিডন্যাপ করেছে শয়তানের দল। রাতের অন্ধকারে তাকে উদ্ধার করতে ছুটে চলেছে শিবানী। চিতাবাঘের চেয়েও ক্ষিপ্র তার গতি। প্রতি মূহূর্তে মৃত্যুর হাতছানি। তবু শিবানী অকুতোভয়। তার চোখে জ্বলছে এ কীসের আগুন?
এই সময়ের জনপ্রিয় কাহিনিকার চঞ্চলকুমার ঘোষের কলমে একটি দুর্ধর্ষ থ্রিলার!
“স্বাধীনতা”র নামে বাংলাদেশে উত্থান হয়েছে আই এস আই প্রভাবিত শক্তির। ক্রমাগত দেশের মত ভারত বিরোধী প্রোপাগাণ্ডা চলছে সে দেশে।
এসব বিষয় ধরা রইল এই বইটিতে।
উত্তর কলকাতার বনেদি দত্ত জুয়েলার্সের নতুন প্রজন্ম কুন্তল। যেমন চোস্ত সে কারাটেতে, তেমনই অব্যর্থ জ্যোতিষী হিসেবে। নিমরাজি হয়ে পারিবারিক ব্যাবসায় নামতে হলেও বিয়েতে তার মত নেই। আইনজীবী বন্ধু টোটার সঙ্গে সে-ও বদ্ধপরিকর ব্রহ্মচর্য পালনে। কিন্তু এলগিন রোডের পুরোনো বাড়ির দেওয়ালে লুকোনো গুপ্তধন পেয়ে যাওয়ার পর থেকেই অনিবার্য সব বিপর্যয় নেমে আসতে থাকে তার জীবনে।
রূপক সাহার সাম্প্রতিক এই থ্রিলারে একের পর এক অপ্রত্যাশিত মোচড়ে উন্মোচিত হয়েছে অলঙ্কার তথা রত্ন ব্যাবসার ঈষৎ অপরিচিত জগৎ – তার আলো ও অন্ধকার!
একটি কিশোরী মেয়েকে অপহরণ ও খুনের মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয় যাবজ্জীবন সাজা খাটছে বক্সিং-এ জুনিয়র ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়ন স্ট্যালোন।
কে ফাঁসাল তাকে?
প্রখ্যাত সাংবাদিক তথা সত্যান্বেষী কালকেতুর সঙ্গে দমদম সেন্ট্রাল জেলে কাকতালীয়ভাবে দেখা হয়ে যাওয়ার পর কি বদলে যেতে পারে তার অভিশপ্ত জীবন?
জানতে গেলে পড়তে হবে রূপক সাহার অদম্য এই স্পোর্টস থ্রিলার।
একইসঙ্গে সংশোধনাগারের জটিল বাস্তবতা ও আমাদের বদলে যাওয়া খেলার জগৎ নিয়ে এমন সিনেম্যাটিক উপন্যাস বাংলা সাহিত্যে এই প্রথম!